1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
হাদিকে গুলির ঘটনা নির্বাচনে বিঘ্ন সৃষ্টির ষড়যন্ত্রের অংশ ৩৩৬ জনের গেজেট বাতিলে সুপারিশ জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা জামায়াত কখনো ফ্যাসিবাদের সঙ্গে আপস করেনি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে: ড. সালেহউদ্দিন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবদান আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত : নৌপরিবহন উপদেষ্টা হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল ২০২৪-কে ১৯৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করি : মাহফুজ আলম ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যকে জাতীয় শক্তিতে পরিণত করতে হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ

ব্যবসায়ী নুরুজ্জামান হত্যা মামলায় ৫ কর্মচারীর মৃত্যুদণ্ড

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২
  • ১০৯ Time View

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের গার্মেন্টস ব্যবসায়ী নুরুজ্জামান হত্যা মামলায় ৩ সহোদরসহ ৫ কর্মচারীকে ফাঁসির দণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার ঢাকার চার নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মোতাহার হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, আরিফ ব্যাপারী, শরীফ ব্যাপারী, সজিব ব্যাপারী, ফরহাদ হাওলাদার ও মো. সোহেল।

আসামিদের মধ্যে আরিফ ব্যাপারী, শরীফ ব্যাপারী ও সজিব ব্যাপারী তিন সহোদর। তাদের বাড়ি মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার সুতারকান্দি গ্রামে। তাদের পিতার নাম সিরাজ ব্যাপারী। আসামি ফরহাদ হাওলাদারের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার উত্তর কামারগাঁও গ্রামে। তার পিতার নাম আ. মালেক হাওলাদার। আসামি সোহেলের বাড়ি পটুয়াখালী জেলার চামটা শালিকখালী গ্রামে। তার পিতার নাম আবু তালেব।

আসামিদের উপস্থিতিতে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন এবং জামিনে থাকা আসামি ফরহাদ হাওলাদার ও সোহেলের জামিন বাতিল করে সকল আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।

আদালত মামলাটির বিচারকালে ১৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।

মামলার ঘটনায় প্রকাশ, মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার নন্দীপাড়া গ্রামের বাসিন্দা নুরুজ্জামানের গার্মেন্টেস পোশাক তৈরির জন্য ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জের লাকি টাওয়ারের সামনের টিনশেডে কারখানা ছিল। কর্মচারীরা সেখানে কাপড় তৈরি করতেন।

২০১১ সালের ২৩ আগস্ট দুপুরে ভিকটিম নুরুজ্জামান কারখানায় বসে টাকা-পয়সা নিয়ে কর্মচারীদের সঙ্গে হিসাব-নিকাশ করার সময় পূর্বশক্রতার জের ধরে আসামিরা কাপড় কাটার কেঁচি দিয়ে মাথায়, পাজরে, দুই হাতের বাহুতে ও পায়ের উরুতে আঘাত করে গুরুতর আহত করেন।

গুরুতর আহত নুরুজ্জামানকে ঘটনার পর মিডফোর্ড হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী আকলিমা আক্তার লিপি ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ