1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
হাদিকে গুলির ঘটনা নির্বাচনে বিঘ্ন সৃষ্টির ষড়যন্ত্রের অংশ ৩৩৬ জনের গেজেট বাতিলে সুপারিশ জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা জামায়াত কখনো ফ্যাসিবাদের সঙ্গে আপস করেনি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে: ড. সালেহউদ্দিন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবদান আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত : নৌপরিবহন উপদেষ্টা হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল ২০২৪-কে ১৯৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করি : মাহফুজ আলম ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যকে জাতীয় শক্তিতে পরিণত করতে হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ

মোদির সফর নিয়ে আমেরিকার বলার মতো কিছু নেই

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ১০ জুন, ২০১৫
  • ৮১ Time View

ratkeভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর নিয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে আমেরিকা। দেশটির পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেছেন, মোদির বাংলাদেশ সফর নিয়ে বলার মতো কিছু নেই তাদের।

ওয়াশিংটন ডিসিতে স্থানীয় সময়  মঙ্গলবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এই প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।

তবে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র জেফ রাতকে বলেন, “আমরা সব সময় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সুসম্পর্ক ও সম্প্রীতি দেখতে চাই।”

এর আগে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ভারত সফরের সময় নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলোচনায় আঞ্চলিক শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার বিষয়ে আলোচনা করেছিলেন। সে সময় বাংলাদেশ প্রসঙ্গেও দুই নেতা কথা বলেছিলেন জানিয়ে এক সাংবাদিক জানতে চান, জেফ রাতকে কি মনে করেন যে, মোদির এই সফরের পর বাংলাদেশ শান্তি, স্থিতিশীলতা ও শক্তিশালী গণতন্ত্রের দিকে এগোবে?

জবাবে জেফ রাতকে বলেন, “বাংলাদেশে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফর সম্পর্কে বলার মতো আসলে কিছু নেই আমার কাছে। তবে অবশ্যই এই দুই দেশের মধ্যে ভালো সম্পর্ককে আমরা সমর্থন করি। কিন্তু এর চেয়ে বেশি আর কিছু নেই। এই সফর সম্পর্কে বলার মতো কোনো মন্তব্য নেই আমার কাছে।”

ব্রিফিংয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশী মুসলমানদের সম্পর্কে কোনো তথ্য আছে কি না তা জানতে চান এক সাংবাদিক।

জবাবে জেফ বলেন, “আমরা ১৫০ অভিবাসী নিয়ে সচেতন আছি, সম্ভবত শিগগিরই এদের বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়া হবে। এই অভিবাসীদের বিষয়ে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই তারা যেন মানবিকতার পথ সহজ ও অবাধ করে দেয়। সেই সঙ্গে তারা যেন ইউএনএইচসিআর ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী সংস্থার সঙ্গে কাজ করে আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার অনুযায়ী এই অভিবাসীদের গ্রহণ করে। আমরা এটাও বুঝি যে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সরকার এসব আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে কাজ করে এই অভিবাসীদের পরিচয় নিশ্চিত করতে কাজ করবে।  এই বিষয়ে আমার কাছে আপাতত এটুকুই বলার আছে।”

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ