1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:০৬ পূর্বাহ্ন

প্যানাসনিক নিয়ে এলো নতুন এয়ার কন্ডিশনার

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৫ এপ্রিল, ২০১২
  • ১১৯ Time View

ঢাকার রূপসী বাংলা হোটেলে বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড প্যানাসনিকের নতুন এয়ার কন্ডিশনার ২০১২-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিজনেস-টু-বিজনেস সেমিনার সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্যানাসনিক এশিয়া প্যাসিফিক’র অ্যাসিসটেন্ট জেনারেল ম্যানেজার (কনজ্যুমার মার্কেটিং) নরিমিটসু ইয়ামাজাকি তার উদ্বোধনী বক্তব্যে রেসিডেন্সিয়াল এবং কমার্শিয়াল এয়ার কন্ডিশনারের কার্যকারিতা এবং সুপিরিয়রিটি সম্পর্কে বলেন।

আমন্ত্রিত অতিথিদের সামনে রেসিডেন্সিয়াল এয়ার কন্ডিশনার ২০১২-এর নতুন ফিচার সংযোজন এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন প্যানাসনিক অ্যাপ্লায়েন্সেস এয়ার কন্ডিশনিং-মালয়েশিয়ার এক্সিকিউটিভ হার্মেস্ হিউ এবং কমার্শিয়াল এয়ার কন্ডিশনারের কার্যকারিতা সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন প্যানাসনিক এ্যাপ্লায়েন্সেস এয়ার কন্ডিশনিং-মালয়েশিয়ার প্রোডাক্ট প্ল্যানিং এক্সিকিউটিভ লিম সিসি।

২০১২ সালের প্যানাসনিক নতুন রেসিডেন্সিয়াল এয়ার কন্ডিশনারে ২টি নতুন ফিচার যোগ করা হয়েছে। এগুলো হলো উন্নত ইকোনেভি সম্বলিত সানলাইট ডিটেকশন এবং ন্যানো ই-জি এয়ার পিউরিফাইং সিস্টেম। প্যানাসনিক’র এই নতুন উদ্ভাবনী এয়ার কন্ডিশনার সম্বলিত ফিচার উন্নত ইকোনাভি ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে সক্ষম এবং ইনভার্টার টেকনোলজি যে কোনো নন-ইনভার্টার মডেলের এয়ার কন্ডিশনারের তুলনায় ৫০ শতাংশেরও অধিক বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে সক্ষম।

নতুন রেসিডেন্সিয়াল এয়ার কন্ডিশনারের পাশাপাশি প্যানাসনিক কমার্শিয়াল এয়ার কন্ডিশনিং-এ ফ্লেক্সি সিস্টেম ভিআরএফ (এফএসভি) বাজারে নিয়ে এসেছে ইনভার্টার টেকনোলজি, যা ঘরের ভেতর আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় পরিবেশ তৈরি এবং আরো বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে সক্ষম। এছাড়াও প্যানাসনিকের এই ফ্লেক্সি সিস্টেম ভিআরএফ (এফএসভি)-এর ইনভার্টার প্রযুক্তিগুলো আরও বড় পরিবেশে (যেমন- রেস্টুরেন্ট, অফিস) ব্যবহার করা যাবে।

অনুষ্ঠানে প্যানাসনিক বাংলাদেশের অথরাইজড চ্যানেল পার্টনার এমকে ইলেক্ট্রনিক্স, এসিআই কনজ্যুমার ইলেক্ট্রনিক্স এবং পান্না ইলেক্ট্রনিক্সের কর্মকর্তা এবং তাদের ডিলাররা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট স্থপতি, বিভিন্ন রিয়েল এস্টেট ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির কর্মকর্তা, সম্ভাবনাময় কর্পোরেট কাস্টমার এবং গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা।

সাধারণ ভোক্তা, ব্যবসায়িক এবং ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল পণ্যের উন্নয়ন এবং প্রস্তুতকারক হিসেবে প্যানাসনিক কর্পোরেশন বিশ্বে সেরা। জাপানের ওসাকায় অবস্থিত এ কোম্পানি ৩১ মার্চ, ২০১১ অর্থবছরে ৮.৬৯ ট্রিলিয়ন ইয়েন (১০৫ বিলিয়ন ডলার) অর্থমূল্যের পণ্য বিক্রয় করেছে। কোম্পানির শেয়ার টোকিও, ওসাকা, নাগোয়া এবং নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ’র অন্তর্ভুক্ত।

অন্যদিকে ১৯৬১ সালে থাইল্যান্ডে অবস্থিত প্রথম ফ্যাক্টরি থেকে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে প্যানাসনিক তার দীর্ঘ যাত্রা শুরু করে। এরপর কয়েক বছর ধরে এ অঞ্চলে প্যানাসনিকের কার্যক্রম বৃদ্ধি পেতে থাকে। বর্তমানে এ অঞ্চলের ৯টি দেশে ৭৫টি কোম্পানি রয়েছে, যেখানে ৮২ হাজারেরও বেশি কর্মী কাজ করছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ