দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিজয়ে গোটা আফ্রিকায় আনন্দের শিহরণ লেগেছে। ওবামার বিজয় উদযাপনে তার পৈত্রিক দেশ কেনিয়ায় কাল বৃহস্পতিবার সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বিবিসির খবরে একথা বলা
বারাক ওবামা মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যদিয়ে তিনি আরো চার বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শাসন করার সুযোগ পেলেন। জয়ের জন্য ২৭০ ইলেকটোরাল ভোটের প্রয়োজন হলেও ওবামা তার চেয়ে বেশি
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলে বিশ্ববাসী উচ্ছ্বসিত হলেও ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন। তিনি ওবামার প্রতিদ্বন্দ্বি মিট রমনিকে গোপনে সমর্থন দিয়ে ইসরাইলের জাতীয় স্বার্থ ক্ষুণ্ন করায় আগামি সাধারণ নির্বাচনে
শেষ পর্যন্ত অনুমানই সত্য হল। শেষ হাসি বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাই হাসলেন। হাসালেন বিশ্বের কোটি কোটি সমর্থকদেরও। গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা হলেন তিনি।
আগামী চার বছরের জন্য হোয়াইট হাউজের নতুন অধিকর্তা খুঁজে নেওয়ার মার্কিন নির্বাচনের দিন। সুপারস্টর্ম স্যান্ডির ভয়াল আঘাত সামলে নিতে না নিতেই রাষ্ট্রনায়ক নির্বাচনের এ গুরু দায়িত্ব এখন মার্কিন নাগরিকদের কাঁধে।
ইন্ডিয়ানা রাজ্যে জয়ী হয়েছেন মিট রমনি, যেখানে চার বছর আগের নির্বাচনে বারাক ওবামা জিতেছিলেন। এছাড়া ওবামার সমর্থকশূন্য সাউথ ক্যারোলাইনাতেও জয় পেয়েছেন রমনি। অন্যদিকে, ওবামা জিতে নিয়েছেন রমনির নিজের অঙ্গরাজ্য ম্যাসাচুসেটস
ব্যাংক ব্যবস্থাকে মানুষের কাছে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য দেশের ব্যাংকিং খাত পর্যায়ক্রমে প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে উঠছে। বিশেষ করে তৃণমূল পর্যায়ের গ্রাহকরা যেন কম ভোগান্তিতে পড়েন এ জন্য ব্যাংকগুলোকে কারিগরি দিক
যুক্তরাষ্ট্রে চলতি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণে বিভিন্ন অনিয়ম’, ভোটিং মেশিনে সমস্যা এবং দীর্ঘ লাইনের কারণে ভোটারদের নিরুৎসাহিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সিএনএন টেলিভিশন জানিয়েছে, এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ‘সুইং স্টেট’
যুক্তরাষ্ট্রের এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রধান দুই দলের বাইরেও আরো কয়েকজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাদের সম্পর্কে মূলধারার সংবাদ মাধ্যমগুলোতে আলোচনা নেই বললেই চলে। যদি প্রশ্ন করা হয় তাদের কয়জনের নাম জানেন
প্রায় ২৭ লাখ টিভি দর্শক ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলে প্রচারিত আল-কায়েদার শীর্ষ নেতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যায় পরিচালিত মার্কিন কমান্ডো অভিযানের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত একটি ছায়াছবি দেখেছে। দ্য টাইমস অব