1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৩৩ অপরাহ্ন

বিসিকের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় গঠনের সুপারিশ

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২২ মে, ২০১২
  • ৬২ Time View

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গর্ভনর ড. ফরাস উদ্দিন বলেছেন, ‘বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশনকে (বিসিক) শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। এজন্য জনশক্তি বৃদ্ধি ও সাংগঠনিক কাঠামোর আমূল পরিবর্তন করতে হবে। প্রয়োজনে বিসিকের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় গঠন করা যেতে পারে।’

সোমবার বিকালে রূপসী বাংলা হোটেলে বিসিক আয়োজিত ‍ ‘রূপকল্প ২০২১ ও বিসিক : সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।

শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন পিকেএসএফ’র চেয়ারম্যান ড. খলীকুজ্জামান, কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. ইব্রাহিম খালেদ, বিসিকের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম, বিসিকের সাবেক পরিচালক সংসদ সদস্য এম এ মান্নান, সেন্ট্রার ফর পলিসি ডায়ালগের কর্মকর্তা গোলাম মোয়াজ্জেম, পরিকল্পনা কমিশনের শিল্প ও শক্তি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান শামীমা আক্তার প্রমুখ।

ফরাসউদ্দিন বলেন, শিল্পনীতিতে বড় শিল্পের কথা বলা হলেও ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের কথা লেখা নেই। অথচ এ ক্ষুদ্র শিল্পই অধিক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য শিল্পনীতি আইন সংশোধন করা প্রয়োজন।

চামড়া শিল্প সর্ম্পকে তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার নির্মাণ করা না গেলে আগামী বছর থেকে হয়তো এ শিল্প বন্ধ হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে কয়েকটি ব্যাংককে সঙ্গে নিয়ে এ কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার নির্মাণ করা যেতে পারে।

গোলটেবিল বৈঠকে ড. ইব্রাহিম খালেদ বলেন, ‘বিসিক নিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট ও শক্তিশালী পলিসি থাকা দরকার। এতে গবেষণা ও বাজারজাত বিষয়ক একটি বিভাগ খোলা দরকার।’

বিসিকের মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য সেন্ট্রাল মনিটরিং এর পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়েও মনিটরিং সেল গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘শুধু আলুর কোল্ড স্টোরেজ সেন্টারই নয়, আলাদা করে অন্যান্য সবজির জন্য বিভিন্ন জায়গায় মিনি ভেজিটেবল কোল্ড স্টোরেজ স্থাপনও করতে হবে। এছাড়া প্রটোটাইপ টেকনোলজি সেন্টার স্থাপন রির্সাস ও ইনোভেশন সেন্টার স্থাপনসহ সব ধরনের প্রযুক্তিকে গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করতে হবে।’

এম এ মান্নান বলেন, বিসিকে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার চেয়ে সরকারি পর্যায়ের জটিলতা অনেক বেশি। বিসিককে তার নিজস্ব আইন অনুযায়ী স্বাধীনভাবে চলতে দেওয়া উচিত।

শামীমা আক্তার বলেন, ‘টার্গেট অনুযায়ী বরাদ্দের ব্যবস্থা রাখতে হবে। অল্প বরাদ্দ দিয়ে যদি বলা হয়, আমরা বিসিকের প্রতি খুব আন্তরিক এটা ঠিক না। বরাদ্দ বাড়াতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ