বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত তা নিঃসন্দেহে বলে দেয়া যায়। সামনে ব্যাপক আকারে সহিংসতা হবে। বিশেষ করে তা নির্বাচনের সময়ে বেশি হবে। কারণ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে বিরোধিতা করছেন বিরোধীদলীয় নেতা
দিনভর নিজের অবস্থানে অনড় থেকে রাতে আত্মহত্যার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তিনি বলেছেন, তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হলে তিনি নিজেই নিজের পিস্তল দিয়ে আত্মহত্যা করবেন। এজন্য
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এরশাদের ইউ টার্ন ও সমসাময়িক অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি। পাঠকদের জন্য ফেসবুক স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো:
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকা জাতীয় পার্টির ছয় মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে চারজন আজ বুধবার সকাল থেকে সচিবালয়ে তাঁদের দপ্তরে উপস্থিত হননি। তাঁরা হলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী রওশন এরশাদ, পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, বেসামরিক
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতারা বলেছেন, এরশাদের এ ধরনের চরিত্রের সঙ্গে তারা পরিচিত। নেতাদের আশা, তিনি আবারও তার অবস্থান ও
অজ্ঞাত স্থান থেকে মুঠোফোনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মানবজমিনকে জানিয়েছেন, তিনি তার সিদ্ধান্তে অনড়, এক চুলও নড়বেন না। বিকালের মধ্যে তিনি বাড়ি ফিরবেন। ফিরে তিনি ঢাকায় সফররত ভারতের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নির্বাচন বর্জনের ঘোষণার পর গণভবনে সরকারের শরিক দলের নেতাদের নিয়ে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে জাতীয় পার্টির দুই নেতা ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম
এরশাদ লিখিত বক্তব্যে যা বললেন দেশের ইতিহাসে ভয়াবহ এক সংকটময় মুহূর্তে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে আমার কিছু বক্তব্য উপস্থাপনের প্রয়োজনীয়তা বোধ করছি। দেশ-জাতি-গণতন্ত্র এবং আমার দলীয় রাজনীতির স্বার্থে আমি কতটা ত্যাগ স্বীকার
গাজীপুরের টঙ্গীতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের গাড়িবহর লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।বিরোধী দলের অবরোধের মধ্যে সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে টঙ্গীর হোসেন মার্কেটের কাছে
বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতির জন্য দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের যুদ্ধংদেহি মনোভাবকে দায়ী করে সংঘাত থামানোর উদ্যোগ নিতে তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন। নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে দুই প্রধান দলের মুখোমুখি