নিউজিল্যান্ডে টেস্ট সিরিজ থেকে শুরু- ওয়েলিংটন এবং ক্রাইস্টচার্চে দুই টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করাটা ছিল যেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটসম্যানদের জন্য বিশাল এক পরীক্ষা। এরপর হায়দরাবাদে ভারতের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টেও দ্বিতীয়
টেস্ট ড্র করাটা ছিল খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার। সারা দিনে হয়তো ৯৮ ওভার খেলতে হতো বাংলাদেশকে; কিন্তু ১০ উইকেট তো পুরোই হাতে ছিল। সঙ্গে ছিল বৃষ্টির চোখ রাঙানি। খেলাটা দিনের
ফাইনাল খেলার স্বপ্ন ভেঙেছে কোয়াটার ফাইনালে মিশরের কাছে হেরে। সবকিছু হারিয়ে জিমিরা জ্বলে উঠলেন অসময়ে। শনিবার সকালে মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে হকি ওয়াল্ড লিগের স্থান নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশ ৯ গোলে হারিয়েছে
আরও একটি স্বপ্নের অপমৃত্যু। বার বার স্বপ্ন দেখিয়ে স্বপ্নভঙ্গ করা যেন টাইগারদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। শ্রীলঙ্কার ৪৫৭ রানের লক্ষ্যে জয় প্রায় অসম্ভব। কিন্তু ড্র করা খুব কঠিন ছিলোনা। প্রয়োজন ছিল
বাংলাদেশ দলের শেষ ভরসাই ছিলেন মুশফিকুর রহীম ও লিটন দাস। তবে সবাইকে আশাহত করে ফিরে গেছেন এ দুই জনই। শুরতা করেন মুশফিক (৩২)। সান্দাকানের লেগ স্ট্যাম্পের বাইরের বল টার্ন করে
ক্যারিবীয়ান প্রিমিয়ার লিগের নিলামে নাম ছিল বাংলাদেশের চার তারকা তামিম ইকবাল, তাসকিন আহমেদ, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও এনামুল হক বিজয়। নিলামে কোন দল পায়নি বাংলাদেশের এই চার তারকা। তবে ১ লাখ
ম্যাচ না জিতলেও ড্র করার সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। চতুর্থ দিনে সে আশাও জাগিয়েছিলেন। তবে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ব্যাটসম্যানদের আশা যাওয়ার মিছিলে হারের শঙ্কা চেপে ধরেছে বাংলাদেশকে। ইতো মধ্যেই সাজঘরে
গল টেস্টের চতুর্থ দিনে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করছে শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় সেশনের খেলা চলছে। সবশেষ থারাঙ্গা-মেন্ডিস জুটি (৬৫) ভাঙেন সাকিব আল হাসান। স্কয়ার লেগ বাউন্ডারি সীমানায় তাসকিন আহমেদের হাতে ধরা
প্রথম দিনটা দারুণ কাটে দক্ষিণ আফ্রিকার। ৪ উইকেটে ২২৯ রানে দিন শেষ করেছিল প্রোটিয়ারা। কিন্তু দ্বিতীয় দিনে এসে খেই হারিয়ে ফেলে। দ্রুত পতন ঘটে উইকেটের। এদিন তারা বাকি ছয় উইকেটে
মুশফিক রহীমের আউটের পরই কার্যত শেষ হয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশের আশা। তবুও চা বিরতির পর ভাবনা ছিল শ্রীলঙ্কার লিড কতটা ছোট করা যায়। তবে দুই বলেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস। দারুণ এক