1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল কোনো ছাড় নয়, ইউক্রেনকে ডনবাস ছাড়তে হবে নয়তো শক্তি প্রয়োগে স্বাধীন করব কেউ কেউ জুলাইয়ের স্পিরিটকে বিক্রি করে দিচ্ছে : শিবির সভাপতি ঢাকায় পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় আজ সারা দেশে দোয়া প্রার্থনা ফাঁকা আরো ৩৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করল বিএনপি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আইজিপিকে অপসারণে আইনি নোটিশ জুবাইদা রহমান কাল সকালে দেশে পৌঁছানোর চেষ্টা করবেন : মাহদী আমিন মধুপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও বাঙালিদের ৮৮টি বন মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ৬ ডিসেম্বর থেকে সচিবালয়-যমুনাসহ বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

প্রধান বিচারপতির বিদায়ী অভিভাষণ ১৪ ডিসেম্বর

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৫১ Time View

বিচার বিভাগ সংস্কারে ঘোষিত রোডম্যাপ ও এর বাস্তবায়ন, চলমান সংস্কার কার্যক্রম এবং সম্ভাবনা নিয়ে আগামী ১৪ ডিসেম্বর দেশের অধস্তন আদালতের বিচারকদের উদ্দেশে ‘বিদায়ি অভিভাষণ’ দেবেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে। সংবিধানের ৯৬(১) অনুচ্ছেদ অনুসারে ৬৭ বছরের পর আর বিচারকরা পদে থাকতে পারেন না।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের জন্ম ১৯৫৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর। সে হিসাবে চলতি বছর ২৭ ডিসেম্বর তার ৬৭ বছর পূর্ণ হবে।

গণসংযোগ কর্মকর্তার বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ১৪ ডিসেম্বর বিকাল ৩টায় সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে দেশের জেলা আদালতগুলোতে কর্মরত উচ্চপর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নিয়ে ‘গুরুত্বপূর্ণ অধিবেশনের’ আয়োজন করা হয়েছে। এই অধিবেশনেই জেলা জজ, মহানগর দায়রা জজ, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশে ‘বিদায়ি অভিভাষণ’ দেবেন প্রধান বিচারপতি।’

এতে আরও বলা হয়, বিদায়ি অভিভাষণে প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগের সংস্কার ও বিচার বিভাগের সার্বিক উন্নয়নয়ে তিনি যে রোডম্যাপ ঘোষণা করেছিলেন, তা বাস্তবায়নে গত দেড় বছরে গৃহীত সংস্কার কার্যক্রম এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার বিষয়ে আলোকপাত করবেন।

বিশেষ করে, চলমান বিচার বিভাগীয় সংস্কার কার্যক্রম, প্রযুক্তিনির্ভর সেবা সম্প্রসারণ, বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন, আদালতের সার্বিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, অধস্তন আদালতের বিচারকদের দক্ষতা বৃদ্ধি, বিচারপ্রার্থী জনগণের সেবাপ্রাপ্তি এবং মামলাজট নিরসনের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান করবেন।’

জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ (বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ) সরকারের পতনের পর গত বছর ১০ আগস্ট হাই কোর্টের বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। পরদিন শপথ নিয়ে বিচার বিভাগের দায়িত্ব নেন তিনি। বিচার বিভাগের দায়িত্ব নিয়েই প্রধান বিচারপতি ‘প্রকৃত স্বাধীন বিচার বিভাগ’ প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হন।

গত বছর ২১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের ইনার গার্ডেনে অধস্তন আদালতের বিচারকদের উদ্দেশে অভিভাষণ দেন তিনি। সেদিনের অভিভাষণে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হিসেবে বিচার বিভাগের

স্বাধীনতা ও স্বতন্ত্রীকরণের গুরুত্ব তুলে ধরার পাশাপাশি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বিচার বিভাগ সংস্কারের রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। এরপর বিচার বিভাগের জন্য স্বতন্ত্র সচিবালয় প্রতিষ্ঠা, প্রয়োজনীয় আইনি ও কাঠামোগত সংস্কার, স্বতন্ত্র ও পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ, অধস্তন আদালতের বিচারকদের পদায়ন, বদলি ও শৃঙ্খলায় আচরণবিধি প্রণয়ন, উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে আইন প্রণয়নের পদক্ষেপ নেন। তার ঘোষিত ‘রোডম্যাপকে’ কেন্দ্র করেই গত দেড় বছর বিচার বিভাগে বিভিন্নমুখী সংস্কার সাধিত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ