ফ্যাক্টরি পরিদর্শনকালে, বাটারফ্লাই গ্রুপের স্টেট-অব-দি-আর্ট ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটি দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
ফ্যাক্টরি পরিদর্শনকালে, বাটারফ্লাই গ্রুপের স্টেট-অব-দি-আর্ট ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটি দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
রাজধানীর গুলশান-২ এ হাউজ অব বাটারফ্লাই পরিদর্শন করে তারা গ্রাহক অভিজ্ঞতা, পণ্য ডিসপ্লে ও বিক্রয় কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন। সফরের প্রতিক্রিয়ায় এলজির কর্মকর্তারা বাংলাদেশের বাজারে বাটারফ্লাই-এর অবদান ও উদ্ভাবনী উৎপাদন সক্ষমতার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বাটারফ্লাই গ্রুপ ও এলজির অংশীদারিত্ব কেবল পণ্যের সরবরাহ নয়, বরং এটি একটি প্রযুক্তিনির্ভর কৌশলগত সহযোগিতা। এলজি’র বিশ্বমানের প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন শক্তিকে বাটারফ্লাই দক্ষতার সঙ্গে স্থানীয় বাজারে বাস্তবায়ন করছে—উৎপাদন, বিপণন ও গ্রাহকসেবার প্রতিটি ধাপে। যৌথভাবে তারা কাজ করছে স্মার্ট হোম সল্যুশন, এনার্জি-এফিশিয়েন্ট প্রযুক্তি ও টেকনোলজি ট্রান্সফারকে আরও এগিয়ে নিতে।
বাটারফ্লাই গ্রুপের সেলস ডিরেক্টর মকবুল্লাহ হুদা চৌধুরী বলেন, ‘এলজি’র শীর্ষ কর্মকর্তাদের এই সফর আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ়তা এনে দিয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরও উন্নত প্রযুক্তি ও গ্রাহক-কেন্দ্রিক উদ্ভাবনে একসাথে কাজ করার পথ উন্মুক্ত করেছে।
এলজি’র পক্ষ থেকে জোসাং লি বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্ট্র্যাটেজিক মার্কেট। বাটারফ্লাই-এর মতো নির্ভরযোগ্য ও উদ্ভাবনী অংশীদারের মাধ্যমে আমরা শুধু পণ্য সরবরাহ করছি না, বরং প্রযুক্তি স্থানান্তর, স্থানীয় কর্মসংস্থান এবং স্মার্ট হোম সল্যুশনসকে সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিচ্ছি। আমাদের এই অংশীদারিত্ব ভবিষ্যতেও আরও গভীর হবে বলে আমরা আশাবাদী।’
উক্ত অনুষ্ঠানে বাটারফ্লাই গ্রুপের পক্ষ থেকে আরো উপস্থিত ছিলেন হেড অব প্রোডাক্ট, এ. এস. এম মুনতাসির চৌধুরী, ম্যানেজার, কর্পোরেট সেলস, এ টি এম, মাহফুজ হাসান, ডেপুটি ম্যানেজার প্রোডাক্ট, বিপুল কুমার দাস, সহ প্রতিষ্ঠানটির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।