1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে: ড. সালেহউদ্দিন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবদান আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত : নৌপরিবহন উপদেষ্টা হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল ২০২৪-কে ১৯৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করি : মাহফুজ আলম ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যকে জাতীয় শক্তিতে পরিণত করতে হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ হাদিকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সিঙ্গাপুরের পথে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে ডাকসুর মার্চ ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না : সিইসি বিজয় দিবসে ৪০ মিনিট বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল চলাচল হাদিকে সিঙ্গাপুর নিতে ঢাকায় এসেছে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স

শনিবার ভারতের একটি গ্রাম থাকবে আমিরাতের সমর্থনে!

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫
  • ৮৯ Time View

shopnilএ কেমন গ্রাম! সারা ভারত যখন একদিকে, তখন ভাসাইয়ের ‘দারপালে’ গ্রামের বাসিন্দারা বিপরীত দিকে৷

কেন?

আগামী শনিবার ভারত বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাতের খেলা বিশ্বকাপে৷ পুরো দেশ চাইবে, ধোনিরা দাপট বজায় রেখে বিরাট ব্যবধানে জিতুক৷ কিন্তু, ‘দারপালে’ গাঁ-ও চাইছে, জিতুক সংযুক্ত আরব আমিরাত! কেন? আর আমিরাতের দলেই যে রয়েছে এ গ্রামের ছেলে! স্বপ্নিল পাতিল৷ সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দলের উইকেটরক্ষক৷

স্বপ্নিলের বাবা প্রকাশ জানিয়েছেন, ‘ছেলের জন্য গোটা গ্রাম গর্বিত৷ বিশ্বকাপ শুরুর পর থেকে সবাই চাইছিল, ভারত জিতুক৷ কিন্তু, শনিবারের ম্যাচটা আলাদা৷ সেদিন প্রত্যেকে সমর্থন করবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে৷ স্বপ্নিলের জন্যই৷ মুহূর্তটা আমাদের কাছে স্বপ্নের৷ কারণ, ছেলে বিশ্বকাপে খেলছে৷’

স্বপ্নিলের বাড়িতে বড়পর্দায় খেলা দেখার ব্যবস্হা করা হয়েছে, যাতে গ্রামবাসীরা একসঙ্গে খেলা দেখতে পারেন৷ গতবার টি ২০ বিশ্বকাপে স্বপ্নিল যখন খেলেছিলেন, তখন বড়পর্দা বসানো হয়েছিল গ্রামের একটি মাঠে৷ এবার জায়গা বদলের কারণ?

প্রকাশ জানিয়েছেন, ‘এবার ভোরে খেলা৷ তাই বাড়ির ভেতরেই খেলা দেখার বন্দোবস্ত করা হয়েছে৷’ গ্রামবাসীরা শনিবারের ম্যাচে স্বপ্নিলের সেঞ্চুরি দেখতে চান৷ এক গ্রামবাসী প্রীতম চৌধুরী বলেছেন, ‘ও যদি সেঞ্চুরি করতে পারে, তা-ও ভারতের বিরুদ্ধে, তা হলে সেটা আমাদের কাছে হবে বিরাট পাওয়া৷’

আরেক প্রতিবেশী নিবেদিতা পাতিল বলেছেন, ‘স্বপ্নিলের জন্য সব সময় প্রার্থনা করি৷ তবে এবার আরও বেশি করে করব৷ কারণ, লড়বে যে ভারতীয় দলের বিরুদ্ধে৷ চাইব, ও শেষ পর্যম্ত ব্যাট করুক৷ যাতে আমরা পুরো সময়টা আগ্রহ নিয়ে খেলা দেখতে পারি৷’

আগামী ১৫ এপ্রিল ৩০ হবে স্বপ্নিলের৷ ২০০৬ সালে আরব আমিরাতে পাড়ি দেন তিনি৷ স্বপ্নিলের বাবা জানিয়েছেন, ‘ক্রিকেট নিয়ে ছেলে চিরকালই পাগল ছিল৷ মুম্বাইয়ের অনূর্ধ্ব ১৯ এবং অনূর্ধ্ব ২২ দলের হয়ে খেলেছে৷ ২০০৪-০৫ সালে রনজির সম্ভাব্য দলেও ছিল৷ কিন্তু, শেষ পর্যন্ত জায়গা হয়নি৷’ ২০০৬ সালে যোগী গ্রুপ ক্রিকেট ক্লাবে খেলার প্রস্তাব পান স্বপ্নিল৷ মুম্বাই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের ভি ডি ও দেখেই স্বপ্নিলকে পছন্দ হয়েছিল৷ চার বছর ক্লাব ক্রিকেট খেলার পর, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দলে ডাক পান স্বপ্নিল৷ মাস দুই আগেই বিয়ে করেছেন৷ মুম্বাইয়ের প্রাক্তন সতীর্থ রাহানের বিরুদ্ধে খেলার জন্য মুখিয়ে এখন৷ ছেলের হয়ে বাবা বলেছেন, ‘স্বপ্নিল অপেক্ষায় আছে রাহানে, রোহিতদের বিরুদ্ধে খেলার জন্য৷ আমার ছেলে ওখানে দারুণ খুশি৷’

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ