1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আমার নিরাপত্তা নিয়ে পরিবার গভীর উদ্বিগ্ন : প্রেসসচিব দেশের সব নির্বাচন অফিসে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ যেকোনো মূল্যে দেশে নির্বাচন হতে হবে : তারেক রহমান সিইসির জন্য বাড়তি নিরাপত্তা চাইল ইসি জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাতের ষড়যন্ত্র ‍রুখতে ঐক্যের ডাক রাজনৈতিক দলগুলোর এমপি প্রার্থীদের নিরাপত্তায় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : ডিএমপি কমিশনার হাদির হামলাকারীদের ধরিয়ে দিলে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় ৪ স্তরের নিরাপত্তা, প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা হাদির ওপর বর্বরোচিত হামলা গণতন্ত্রের ওপর আঘাত : মির্জা আব্বাস ষড়যন্ত্রকারীরা নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করেছে, প্রশিক্ষিত শ্যুটার নিয়ে মাঠে নেমেছে: প্রধান উপদেষ্টা

সুযোগ পেলে ব্যাটারদের যে সুবিধা কেড়ে নিতে চান শচীন

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫
  • ৮৪ Time View

ক্রিকেট খেলাকে আরও নিঁখুত ও আকষর্ণীয় করতে নানা নিয়মের প্রচলন করে থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। যার কিছু কিছু আবার অনেক সময় আলোচনার জায়গা দখল করে। তেমনই একটি নিয়মের বিরোধীতা করে আগেও নিজের মতামত দিয়েছিলেন ভারতীয় কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার। তিনি আবারও জানিয়েছেন, সুযোগ পেলে ‘ডিআরএস বা ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম’ নিয়মটা উঠিয়ে দিতে চান।

সামাজিক গণমাধ্যম সাইট রেডিটের ‘আস্ক মি এনিথিং’ সেশনে এক ভক্ত শচীনকে প্রশ্ন করেন, ‘আপনাকে যদি ক্রিকেটের কোনো একটি নিয়ম পরিবর্তন করতে বলা হয়, তাহলে কোন নিয়মটা পরিবর্তন করতে চাইবেন?’ যার জবাবে শচীন ডিআরএস–এর কথাই বললেন। তার মতে, কোনো ক্রিকেটার ডিআরএস তখনই নেন, যখন তিনি আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট হন না। এজন্য ক্রিকেটাররা সিড়ির আরেকধাপ ওপরে উঠেন। তার মানে তিনি একই সিদ্ধান্ত বহাল দেখতে চান না।

কেন ক্রিকেট থেকে নিয়মটি তুলে ফেলতে চান তার ব্যাখ্যা দিয়ে ভারতীয় কিংবদন্তি বলেন, ‘আমি ডিআরএস নিয়মটা পরিবর্তন করতে চাই। কারণ ক্রিকেটাররা ফিল্ড আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট হয়েই ডিআরএসের সাহায্য নেয় এবং সিদ্ধান্তটা পাঠায় তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে। আমি মনে করি, তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে সিদ্ধান্ত পাঠানোর রাস্তাটা একেবারে বন্ধ হওয়া উচিত। একজন ক্রিকেটারের যেমন খারাপ সময় আসতে পারে, তেমনই আম্পায়ারদেরও খারাপ সময় আসে। প্রযুক্তিগত সমস্যা থাকলে তাদের ভুলও ধারাবাহিকভাবে হতেই থাকবে।’

এর আগে ২০২০ সালেও শচীন টেন্ডুলকার ‘আম্পায়ার্স কল’ বন্ধ করার দাবি তুলেছিলেন। ওই সময় ক্যারিবীয় কিংবদন্তি ব্রায়ান লারার সঙ্গে আলোচনার করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি এই ব্যাপারে একেবারেই একমত নই। এলবিডব্লিউ আউটের ক্ষেত্রে যখন ডিআরএস নেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে ফিল্ড আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত বদলের জন্য বলের ৫০ শতাংশ স্টাম্পে লাগা উচিত। ফিল্ড আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট হতে পারে না বলেই ক্রিকেটাররা তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে আবেদন করেন। এই পরিস্থিতিতে তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে যখন সিদ্ধান্ত যায়, তখন প্রযুক্তিকে নিজের কাজ করতে দেওয়া উচিত।’

যখন ডিআরএসে প্রযুক্তিগত প্রমাণ অস্পষ্ট (বেনিফিট অব ডাউট) হয়, তখন অনফিল্ড আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে বহাল রেখে বা প্রাধান্য দিয়ে ‘আম্পায়ার্স কল’ ব্যবহার করা হয়। বল ট্র্যাকিং প্রযুক্তি অনুযায়ী– বলের ৫০ শতাংশের কম অংশ স্টাম্পে (বেল বাদে) লাগলে, সেটিকে আম্পায়ার্স কল হিসেবে ধরা হয়। তবে এসব ক্ষেত্রে ডিআরএস নেওয়া দল তাদের রিভিউ হারায় না।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ