1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর, আগুন আ. লীগ নেতা ইস্কান্দার মির্জা পাঁচ দিনের রিমান্ডে রাজশাহীতে বিচারকের বাড়িতে দুর্বৃত্তদের হামলা; নিহত পুত্র, আহত স্ত্রী জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু : তথ্য উপদেষ্টা পিরোজপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দেওয়ার চেষ্টা গোপালগঞ্জে গণপূর্ত ও গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা, পিকআপে আগুন একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের পেঁয়াজ আমদানির জন্য দুই হাজারের বেশি আবেদন, তবে কৃষকদের স্বার্থ রক্ষা হবে: উপদেষ্টা গণভোটের জন্য ৪ বিষয়ে প্রশ্ন জনগণের ওপর জবরদস্তিমূলক: সালাহউদ্দিন গণভোট নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে যে প্রতিক্রিয়া জানাল জামায়াত

মুক্তিযোদ্ধাদের ডেটাবেইস তৈরিতে অনিয়ম : তিনজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ৩৫ Time View
মুক্তিযোদ্ধাদের ডেটাবেইস তৈরি এবং গণ-উদ্বুদ্ধকরণ শীর্ষক কর্মসূচিতে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক উপসচিব সৈয়দ মুজিবুল হকসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন জাপান-বাংলাদেশ সিকিউরিটি প্রিন্টিং অ্যান্ড পেপার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাহিদ হোসেন এবং চেয়ারম্যান মো. সেলিম প্রধান।

আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে বলে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন আজ মঙ্গলবার এক ব্রিফিংয়ে জানান।

তিনি জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৭৪ লাখ ৩৬ হাজার ৭৫০ টাকা বিল পরিশোধের মাধ্যমে সরকারের আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

 

দুদক মহাপরিচালক বলেন, ‘সৈয়দ মুজিবুল হক মুক্তিযোদ্ধাদের ডেটাবেজ তৈরি এবং গণ-উদ্বুদ্ধকরণ শীর্ষক কর্মসূচির পরিচালক ও ৬৪টি জেলার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ছিলেন।’

মুক্তিযোদ্ধাদের ডেটাবেইস তৈরি এবং গণ-উদ্বুদ্ধকরণ শীর্ষক কর্মসূচির আওতায় মুক্তিযোদ্ধাদের সার্টিফিকেটগুলো ডিজিটাল পদ্ধতিতে ছাপানো, ডেটাবেইস তৈরি, সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার ক্রয় বাবদ বরাদ্দ ছিল ১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।

টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটি এবং কারিগরি ও আর্থিক মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে জাপান-বাংলাদেশ সিকিউরিটি প্রিন্টিং অ্যান্ড পেপার্স লিমিটেডকে ১ কোটি ৮৭ লাখ প্রাক্কলিত মূল্যের বিপরীতে ১ কোটি ৮২ লাখ ৬৮ হাজার ৮৪০ টাকায় কার্যাদেশ দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠির জবাবেও সার্টিফিকেট গ্রহণের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

অথচ তৎকালীন কর্মসূচি পরিচালক সৈয়দ মুজিবুল হক হার্ডওয়্যার যন্ত্রপাতিগুলো ও ৯০ হাজার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেছেন বলে প্রত্যয়ন দিয়েছেন।’ 

এর আংশিক সরবরাহ বিল বাবদ সাড়ে ৯৮ লাখ টাকার অর্থ মঞ্জুরি করেন। ওই টাকা থেকে ৭৪ লাখ ৩৬ হাজার ৭৫০ টাকা ভ্যাট/ট্যাক্স পরিশোধ করা হয়।

দুদকের অভিযোগে বলা হয়, সৈয়দ মুজিবুল হক মুক্তিযোদ্ধাদের ডেটাবেইস তৈরি এবং গণ-উদ্বুদ্ধকরণ শীর্ষক কর্মসূচির পরিচালক ছিলেন।

তিনি ওই মালামালগুলো বাস্তবে গ্রহণ না করে মালামাল গ্রহণের প্রত্যয়ন প্রস্তুত করতে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধ সুবিধা গ্রহণের উদ্দেশে বিধিবহির্ভূভাবে ভ্যাট/ট্যাক্স কর্তনপূর্বক ৭৪ লাখ ৩৬ হাজার ৭৫০ টাকার বিল মঞ্জুর করেন। পরে সেই সরকারি টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনপূর্বক আত্মসাৎ করেছেন। 

এ কাজে সহযোগিতার অভিযোগে জাপান-বাংলাদেশ সিকিউরিটি প্রিন্টিং অ্যান্ড পেপার্স লিমিটেডের এমডি জাহিদ হোসেন ও চেয়ারম্যান সেলিম প্রধানকে এ মামলায় আসামি করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ