আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেছেন, ‘মানবতাবিরোধীদের বিচারের মধ্যে দিয়ে বিশ্বের কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে যে বাংলাদেশে আইনের শাসন কায়েম রয়েছে।’ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ
নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য শেষ করার জন্য কাজ করছে ঠিক তখনই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা বিচার বন্ধের জন্য ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। ’৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ
জিয়াউর রহমান এদেশে যুদ্ধাপরাধীদের পুনর্বাসন করেছিলেন। খালেদা জিয়া তারই অনুসারী হিসেবে মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুহম্মদ মুজাহিদ এবং অন্যান্য রাজাকারদের পতাকা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে চরম অবমাননা করেছেন। বৃহস্পতিবার সকালে
আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, ১৮ ডিসেম্বর বোমাবাজির ঘটনার স্পষ্ট দলিল আছে। তদন্তে নাম বেরিয়ে আসলে জড়িতরা যতো বড় নেতাই হোন না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। শুক্রবার
রেলমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীরা বুঝতে পেরেছে তাদের সময় শেষ হয়ে এসেছে। এজন্য তারা বোমা, ককটেল নিয়ে রাজপথে অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড লিপ্ত হয়েছে। রোববার রাতে
চৌদ্দ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বিএনপির আলোচনা অনুষ্ঠান দুটিতে খালেদা জিয়া ছিলেন না। দুদিনেই অবশ্য যথারীতি মিরপুরের বুদ্ধিজীবী স্মৃতি আর সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে
যুদ্ধাপরাধী ও নিজের দুনীতি মামলার বিচার করা দেখে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মাথা ঠিক নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। সেই সঙ্গে
ও দুর্নীতিবাজদের বিচারের রায় কার্যকর করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করে শিখা চিরন্তনে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে আওয়ামী লীগ। বিকেলে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য আমির হোসেন আমু বলেছেন, খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধের বিচার কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি করছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করে এদেশকে পঙ্গু রাষ্ট্রে পরিণত করতে চান। বুধবার রাত পৌনে
ক্যডারভিত্তিক রাজনৈতিকদল জামায়াতের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে বিএনপি। আবার অনেকে মনে করছেন বিএনপির ঘাড়ে চেপে বসেছে জামায়াত। এ দলটি শুধু বিরোধী দলে থাকতেই নয়- ক্ষমতার ভাগাভাগিতেও প্রধান্য দেওয়া হয়েছে জামায়াতকে।