ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন বিমান হামলার প্রতিক্রিয়ায় জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। রবি (২২ জুন) ইসলামাবাদ যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে। একইসাথে ইরানের
আজ সোমবার একের পর এক ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় দক্ষিণ ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ইসরায়েলের বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইসরায়েল ইলেকট্রিক কম্পানি (আইইসি) এক বিবৃতিতে জানায়, এই
যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বোমা হামলায় ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এরই মধ্যে ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ প্রবেশ করেছে ১১তম দিনে। একদিকে ইসরায়েল নতুন করে ইরানের রাজধানীসহ একাধিক
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ অঞ্চলে সোমবার মধ্যরাতে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত সাতজন নিহত ও আরো অনেক আহত হয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইহর ক্লাইমেনকোর বরাত দিয়ে বিবিসি এক প্রতিবেদনে
ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ইরান। আধা-সরকারি তাসনিম সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, ইরান মোহাম্মদ আমিন মাহদাভি শায়েস্তেহ নামে বন্দিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। শায়েস্তেহকে ২০২৩ সালের শেষের
উত্তর কোরিয়া ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার শক্তভাবে নিন্দা জানিয়েছে। স্থানীয় সময় আজ সোমবার দেশটি জানিয়েছে, ইরানের ওপর মার্কিন হামলা সার্বভৌম রাষ্ট্রের নিরাপত্তা স্বার্থ এবং আঞ্চলিক অধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর ঘটনা। উত্তর
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার এক দিন পর দেশটিতে সরকার পরিবর্তনের বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ‘ইরানের বর্তমান সরকার যদি দেশটিকে আবার মহান করতে অক্ষম হয়, তাহলে সেখানে
ইরানের মধ্যাঞ্চলে একটি অ্যাম্বুল্যান্সে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে কমপক্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। সোমবার (২৩ জুন) ইসফাহান প্রদেশের নাজাফাবাদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। দেশটির সংবাদ সংস্থা ইসনা এ খবর জানিয়েছে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ইসরায়েলকে শাস্তি দেওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং বলেছেন, এটি অব্যাহত থাকবে। তিনি জানিয়েছেন, ইসরায়েল ‘বড় ভুল ও বড় অপরাধ’ করেছে। সেই অপরাধের শাস্তি তাদের
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, পাকিস্তানের সঙ্গে আর কখনোই সিন্ধু পানিচুক্তি পুনরায় চালু করা হবে না এবং যে পানি পাকিস্তানে প্রবাহিত হচ্ছিল, তা দেশের অভ্যন্তরে ব্যবহারের জন্য সরিয়ে নেওয়া