জামাআত বন্দি হয়ে নামাজ আদায় করার গুরুত্ব অত্যধিক। জামাআতের সহিত নামাজ আদায় করা ওয়াজিবও বটে। জামাআতে নামাজ আদায় ওয়াজিব হওয়ার ক্ষেত্রে রয়েছে কতিপয় শর্ত। যা এখানে তুলে ধরা হলো- ক.
নামাজ প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন, সুস্থ্য জ্ঞানের অধিকারী নারী-পুরুষের উপর ফরজ। কিন্তু এ নামাজ আদায়ে একাগ্রতা, একনিষ্ঠতার গুরুত্ব অত্যধিক। যার ফলে একই নামাজের ছাওয়াব ক্ষেত্রে বিশেষ কম-বেশির ঘোষণা দিয়েছেন স্বয়ং রাসুলুল্লাহ
আল্লাহ তাআলার দয়া-মায়ার কোনো সীমা নেই। বান্দার প্রতি আল্লাহ পাকের দয়া-মায়া, করুণা অনন্ত অসীম। আল্লাহ তাআলঅ নিজেই ঘোষণা করেছেন, নিশ্চয় তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অতিশয় দয়াময়। আল্লাহর করুণা, দয়া লাভের অনত্যম
আল্লাহ তাআলা বলেন, পৃথিবীর সকল প্রাণকেই মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে। জন্ম যার হয়েছে মৃত্যু তার সুনিশ্চিত। তাই মৃত ব্যক্তির নিকট আত্মীয়দের কাছে যখন মৃত্যু সংবাদ পৌছবে, তখন তাদের উপর রয়েছে
আজানের জবাব ও দেয়ার ফজিলত অত্যাধিক। মুয়াজ্জিন এবং আজান শ্রবণকারী ব্যক্তিদের জন্য আজানের পর দোয়া পড়ায়ও রয়েছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন আজানের দোয়া পাঠকারী আমার
মানুষের আত্মীয় স্বজন মারা গেলে মানুষ কান্নাকাটি-আহাজারি ও হাউ-মাউ করে বিলাপ করে থাকে যা ইসলামে নিষিদ্ধ। কিন্তু তিনদিন পর্যন্ত শোক পালন করা যাবে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বান্দার ভাগ্যে নির্ধারিত করে রেখেছেন তা বাস্তবায়ন হবেই হবে। এটাই আল্লাহর বিধান। যার মৃত্যু যখন যেখানে, আল্লাহ তাআলা তাকে সেখানে পৌছাবেন। যা ঘটেছিল হজরত সুলাইমান আলাইহিস সালামের
জান্নাত, জাহান্নাম, দুনিয়া, আখিরাত, মানুষসহ সমগ্র সৃষ্টি আল্লাহ তাআলা সৃষ্টি করেছেন মানুষের কল্যাণের জন্য। শেষ দিবসে ভালো ও মন্দ আমলের উপর নির্ভর করবে কে কোথায় অবস্থান করবে। তার আগেই মানুষের
মহান আল্লাহর অনুগ্রহের কথা চিন্তা করে শেষ করা যাবে না। হজরত আদম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টির পূর্বে ফিরিশতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। যার বর্ণনা এ আয়াতে এসেছে- আল্লাহ যেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাতৃগর্ভ থেকে এ ধরণীতে শুভাগমনের সময় নবুয়্যতের কিছু আলামত প্রকাশ পায়। স্বপ্নকালীন সময়ে মা আমিনা যে নাম রাখার জন্য আদিষ্ট হয়েছিলেন, সে ব্যাপারে তাঁর বিখ্যাত