1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৪১ পূর্বাহ্ন

প্রধানমন্ত্রী কাল পায়রা সমুদ্রবন্দরসহ পাঁচটি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করবেন

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৬
  • ১৬৩ Time View

payra.0ঢাকা, ১২ আগস্ট, ২০১৬ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল দীর্ঘ প্রতীক্ষিত পায়রা সমুদ্র বন্দর এবং যাত্রাবাড়ি থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত দেশের প্রথম আটলেন বিশিষ্ট মহাসড়কসহ পাঁচটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন।
সরকারি সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে পায়রা সমুদ্রবন্দরসহ পাঁচটি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করবেন।
অপর তিনটি উন্নয়ন প্রকল্প হচ্ছে, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের অধীন ছয়টি উপজেলার একশ’ ভাগ বিদ্যুতায়ন, সারাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন এবং ধীরগতির যান চলাচলের জন্য যাত্রাবাড়ি থেকে মাওয়া এবং পাঁচচর থেকে ভাঙ্গা পযর্ন্ত পৃথক সার্ভিস লেনসহ চারলেন প্রকল্পের (পদ্মা সেতু সংযোগ সড়ক) আপগ্রেডেশন কাজ।
বন্দরের রমনাবাদ চ্যানেলে একটি বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে পণ্য খালাসের মধ্য দিয়ে পায়রা বন্দরের অপারেশনাল কর্মকান্ড শুরু হবে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য ৫৩ হাজার মেট্রিক টন পাথর নিয়ে চীন থেকে আসা প্রথম বাণিজ্যিক জাহাজ এমভি ফরচুন বার্ড ইতোমধ্যেই বন্দরে নোঙ্গর করেছে। বন্দরটি উদ্বোধনের পর ২০১৮ সালে পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম শুরুর আগ পর্যন্ত কয়েকটি নির্দিষ্ট সেবা প্রদানের জন্য বন্দর কর্মকান্ড অব্যাহত থাকবে। প্রাথমিক পর্যায়ে বর্হিনোঙ্গরে জাহাজের মাল খালাস করা হবে। এ সকল পণ্য লাইটেজ জাহাজে করে দেশের বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছানো হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর পটুয়াখালীতে কলাপাড়ায় দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। বন্দরে সার্বক্ষণিক কর্মকান্ড চলবে। প্রায় ৬ হাজার একর জমির ওপর বন্দরটি স্থাপিত। বন্দরটি নতুন শিল্পকলকারখানা স্থাপনের সুযোগ সৃষ্টি করবে এবং রফতানি প্রক্রিয়া ও শিপবিল্ডিং সেক্টরে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।
শেখ হাসিনা ২০২১ সালের মধ্যে দেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়ার প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে আগামীকাল পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের অধীন ৬টি উপজেলার একশ’ ভাগ বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন।
উপ-জেলাসমূহ হচ্ছে- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, নারায়ণগঞ্জের বন্দর, নরসিংদীর পলাশ, চট্টগ্রামের বোয়ালখালী, কুমিল্লার আদর্শ সদর এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাফিক জ্যাম নিরসনের লক্ষ্যে সড়ক ও মহাসড়ক অধিদপ্তর যাত্রাবাড়ি থেকে কাচঁপুর পযর্ন্ত আটলেন বিশিষ্ট মহাসড়ক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গত মঙ্গলবার সড়কটি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ১৩২ কোটি টাকা ব্যায় হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ