1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৩৭ পূর্বাহ্ন

ফেনসিডিল নিয়ন্ত্রণে ভারতে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৫
  • ১২৪ Time View

কফ সিরাপের উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে আরও কঠোর ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে 2ভারত সরকার। ঔষধ কোম্পানিগুলো এক্ষেত্রে তাদের দেয়া নির্দেশনা মানছে না বলে মনে করছে ভারত সরকার।
কোডেইন মিশ্রিত কফ সিরাপ, যা বাংলাদেশে ‘ফেনসিডিল’ নামে ব্যাপকভাবে পরিচিত এবং নেশার দ্রব্য হিসেবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, তা নিয়ন্ত্রণে এক বছর আগে সরকার এই নির্দেশনা জারি করে।
ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে রয়টার্স বলছে, সরকার এখন এসব নির্দেশনা মানতে ঔষধ কোম্পানিগুলোর ওপর আরও চাপ সৃষ্টির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, ভারতে যে পরিমাণ কফ সিরাপের চাহিদা আছে, ঔষধ কোম্পানিগুলো তার চেয়ে অনেক গুণ বেশি কফ সিরাপ উৎপাদন করে বলে ধারণা করা হয়। এর একটি বিরাট অংশই সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পাচার হয়।
পাচার হওয়া কফ সিরাপের উৎপাদনকারী এবং পাইকারি বিক্রেতা আসলে কারা, সেটা যাতে নির্ণয় করা যায়, সেজন্যে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ঔষধ কোম্পানিগুলোর ওপর এক গুচ্ছ নির্দেশনা জারি করে।
একটি ব্যাচে খুব বেশি বোতল কফ সিরাপ তৈরি না করার নির্দেশ ঔষধ কোম্পানিগুলো মানলেও অন্যান্য নির্দেশনা তারা মানছে না বলে জানানো হচ্ছে রয়টার্সের এই রিপোর্টে।
যেমন একটি ব্যাচের সব বোতল কেবল একজন বিক্রেতার কাছে সরবরাহের যে নির্দেশনা ছিল, সেই নির্দেশনা পালন করা হচ্ছে না।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা রেশমি ভার্মা জানান, তারা এজন্যে এখন ঔষধ কোম্পানিগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে যাচ্ছেন।
ভারতে কফ সিরাপের বাজার প্রায় ১০ কোটি ডলারের। মার্কিন কোম্পানি ফাইজার এবং অ্যাবট ল্যাবরেটরিজ সবচেয়ে বেশি কফ সিরাপ উৎপাদন করে।
উল্লেখ্য বাংলাদেশে ফেনসিডিলসহ সব কোডেইনভিত্তিক কফ সিরাপ ১৯৮০ সাল থেকে নিষিদ্ধ। কেবল গত বছরই বাংলাদেশে সাড়ে ৭ লাখ বোতল কফ সিরাপ জব্দ করে পুলিশ। সূত্র : বিবিসি বাংলা

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ