1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর, আগুন আ. লীগ নেতা ইস্কান্দার মির্জা পাঁচ দিনের রিমান্ডে রাজশাহীতে বিচারকের বাড়িতে দুর্বৃত্তদের হামলা; নিহত পুত্র, আহত স্ত্রী জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু : তথ্য উপদেষ্টা পিরোজপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দেওয়ার চেষ্টা গোপালগঞ্জে গণপূর্ত ও গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা, পিকআপে আগুন একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের পেঁয়াজ আমদানির জন্য দুই হাজারের বেশি আবেদন, তবে কৃষকদের স্বার্থ রক্ষা হবে: উপদেষ্টা গণভোটের জন্য ৪ বিষয়ে প্রশ্ন জনগণের ওপর জবরদস্তিমূলক: সালাহউদ্দিন গণভোট নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে যে প্রতিক্রিয়া জানাল জামায়াত

সাকিবকে টেন্ডুলকারের অভিনন্দন

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১৮ মার্চ, ২০১২
  • ৯৪ Time View

আনন্দ ফূর্তি যা করার মাঠেই করলেন ক্রিকেটাররা। বাড়তি কোন আয়োজন ছিলো না। ভারতকে তো প্রথম হারায়নি বাংলাদেশ যে, ‘মোজমাস্তি’ করতে হবে। হোটেলে ফিরে যে যার মতো বিশ্রামে চলে যান। রাতেই জানিয়ে দেওয়া হয় শনিবার ছুটি। যে যার মতো করে উপভোগ করতে পারবে।

হোটেলে অলস বসে থাকার কোন মানে হয় না। নাসির হোসেনের মতো আড্ডপ্রিয়রা চলে গেলেন বন্ধু মহলে। কেউ কেউ বাসায় গেলেন পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে। সাকিব আল হাসানকে পাওয়া গেলো মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে, সালাউদ্দিন স্যারের সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন তিনি। বাংলাদেশ দলের জয়ের রাতেই কর্মস্থল মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন জাতীয় দলের সাবেক ফিল্ডিং কোচ। ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ওই জয় নিয়েই কথা হচ্ছিলো তাদের মধ্যে। শতকের শতক হওয়ার পর সাকিব এগিয়ে গিয়ে শচীন টেন্ডুলকারকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। আর খেলা শেষে শচীনের কাছ থেকে শুভেচ্ছা পেলেন সাকিব। ‘খেলা শেষে যখন মাঠের ভেতরে গিয়েছিলাম তখন অনেকে অভিনন্দন জানায়। আর পুরস্কার নেওয়ার সময় টেন্ডুলকার বলেছেন ভালো খেলেছি।’

দুপুরে যখন মোবাইলফোনে নাসির হোসেনকে পাওয়া গেলো তখন তিনি বন্ধুদের আড্ডায়। হ্যালো বলতেই ফোনের হেতুটা বুঝে নেন, ‘ভাই কিছু বলবেন না, ইচ্ছে ছিলো খেলা শেষ করে আসার, পারলাম না।’ কারণ কি? আসলে আমার পরিকল্পনা ভুল ছিলো। ওই সময় সিঙ্গেল নিলেই হয়। তা না করে শট খেলতে যাই। তবে পরের ম্যাচে চেষ্টা করবো শেষপর্যন্ত খেলার।’

তামিম ইকবাল এবং জহুরুল ইসলামের ব্যাটে ইনিংসের ভিতটা তৈরি হয়। দ্বিতীয় উইকেটে তাদের ব্যাট থেকে আসে ১১৩ রান। ৫৩ রান করে ক্যাচ আউট হন জহুরুল। ভারতের বিপক্ষে জয় নিয়ে বলছিলেন, ‘কালকের জয়ে সবার অবদান আছে। আমরা সবাই খুশি।’

তাদের জুটির একটা ব্যাখ্যাও দিলেন জহুরুল, ‘আমাদের দু’জনের বোঝাপড়া সব সময় ভালো। চেষ্টা করছিলাম ইনিংসটাকে তৈরি করতে। যদিও আমরা একটু স্লো খেলেছি।’

পর পর দুই ম্যাচে অর্ধশতক পেলেন তামিম। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৬৪ আর ভারতের বিপক্ষে ৭০ রান। এই দুটো ইনিংস তার আত্মবিশ্বাসের পালে হাওয়া দিচ্ছে, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই জরুরী। আমার কাজ হচ্ছে দলের জন্য খেলা। রানের জন্য ব্যাট করা। যতদিন ক্রিকেটে থাকবো দলের জন্য রানের যোগান দিবো। দুই ম্যাচে রান পাওয়ায় আত্মবিশ্বাস ভালো আছে। চেষ্টা করবো পরের ম্যাচেও ধরাবাহিকতা দেখাতে।’

ভারতের বিপক্ষে জয়ের ম্যাচে সাকিব করেছেন ৪৯ রান। আম্পায়ারদের ভুলের শিকার তিনি। তারপরেও তামিম মনে করেন সাকিবের ওই ইনিংসের ওপর ভর করেই জয়ের সন্ধান পেয়েছে বাংলাদেশ, ‘আমার দৃষ্টিতে সাকিবের ৯৬ রানের ইনিংসের চেয়েও কালকের ৪৯ রান গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। আমি মনে করি এটাই তার সেরা ইনিংস। ওই ইনিংসের পরেই আমরা নিশ্চিত হয়েছি ম্যাচ জিততে যাচ্ছি। খুবই ভালো খেলেছে। পরে নাসির এবং মুশফিক দারুণ কিছু শট খেলায় জিতে যাই।’

সেøা খেলার পেছনে একটা যুক্তিও দিলেন, ‘আমারা চেয়েছি উইকেট ধরে রাখবো। রানরেট স্লো হলেও উইকেট হারাইনি। পরে গিয়ে সেটা খুব কাজে দিয়েছে।’

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ