1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে: ড. সালেহউদ্দিন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবদান আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত : নৌপরিবহন উপদেষ্টা হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল ২০২৪-কে ১৯৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করি : মাহফুজ আলম ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যকে জাতীয় শক্তিতে পরিণত করতে হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ হাদিকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সিঙ্গাপুরের পথে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে ডাকসুর মার্চ ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না : সিইসি বিজয় দিবসে ৪০ মিনিট বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল চলাচল হাদিকে সিঙ্গাপুর নিতে ঢাকায় এসেছে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স

প্রযোজকের বিরুদ্ধে মামলা করবেন ইমন-অমৃতা

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৫
  • ৮৩ Time View

emon omritaচলচ্চিত্রের শুটিংয়ের নামের বিদেশে আদম ব্যবসার অভিযোগে এক প্রযোজকের বিরুদ্ধে মামলার করবেন বলে জানিয়েছেন অভিনয় শিল্পী ইমন ও অমৃতা। শনিবার তারা একথা জানান।

সম্প্রতি রুবেল, ইমন, অমৃতা, সিদ্দিক, তানভীরসহ মোট নয়জনের একটি দল নতুন দুটি ছবির শুটিং-এ ৬ জানুয়ারি দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। ছবি দুটি হলো ‘প্রথম দেখা‘ ও ‘মিশন আফ্রিকা’। এগুলোর পরিচালক ছিলেন মারুফ আহমেদে ও আহমেদ আলী মন্ডল। আর প্রযোজক হিসেবে ছিলেন মশিউর রহমান, মনির ও চয়ন (দক্ষিণ আফ্রিকা)। কিন্তু শেষে শুটিং না করেই দেশে ফেরেন শিল্পীরা।

চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের নামে আদম পাচার ব্যবসার ঘটনা জানাজানির পর চলচ্চিত্রাঙ্গনে তোলপাড় শুরু হয়।

ইমন বলেন, “আমরা ঢাকা থেকে শুটিং এর উদ্দেশ্যে দক্ষিণ আফ্রিকায় যাচ্ছি, এর বাইরে কিছুই জানতাম না। কিন্তু দুবাইয়ের বিমানবন্দরে যাবার পর দেখলাম ১৭-১৮ জন বাংলাদেশী আমাদের সঙ্গে বিমানে উঠলো। তখনই আমাদের সন্দেহ তৈরি হয়। তারপরও রুবেল ভাইয়ের সঙ্গে পরামর্শ করে আফ্রিকা পর্যন্ত গেলাম। তারপর সেখানে গিয়ে ঘটলো আরেক ঘটনা।”

তিনি আরো বলেন, “দক্ষিণ আফ্রিকায় নেমে যে হোটেলে থাকার কথা ছিল সেখানে আমাদের সিট নেই। আর শুটিংয়ের জন্য কোনো জায়গার অনুমতিপত্রও নেই। পুলিশ আমাদের পরামর্শ দিলো অন্য কোনো হোটেলে গিয়ে থাকার। এরপর ওখানকার বাংলাদেশের হাই কমিশনের সেক্রেটারি খোকন ভাইয়ের সহযোগিতায় আমরা অন্য হোটেলে গিয়ে ওঠি। এরপর প্রথমে অমৃতার ফ্লাইটের প্রথমে ব্যবস্থা করে দিয়ে রুবেল ভাই ও তানভীর দেশে ফিরে এবং সবশেষ ১৩ জানুয়ারি দেশে ফিরি।”

ইমনের মনে করেন সেখানকার একজনের সঙ্গে প্রযোজকের পূর্ব শত্রুতা ছিলো। তার নাম জালাল। আর তাদের বিপদের জন্য দায়ী প্রযোজক মশিউর বাপ্পী। ইমন বলেন, “তাদের ছাড় দেয়া উচিত না। আমি এর আগে ‘লালটিপ’ ছবির শুটিং এর কাজে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে গেছি। আর এবার এমন একটি পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হবে এটা সত্যিই ভয়ঙ্কর।”

অমৃতা বলেন, “আমাদের শিল্পীদের মধ্যে বাইরের লোক ওঠিয়ে আদম ব্যবসা হচ্ছে বলেই চলচ্চিত্রঙ্গন এগুচ্ছে না।”

“দেশের বাইরে ছবির কাজে এবারই প্রথম। আমি প্রয়োজনে প্রযোজকের নামে মামলা করবো। আমি একা একটা মেয়ে মানুষ, এমন ভয়ংকর পরিস্থিতির শিকার হতে হবে বুঝি নাই। বিমানবন্দরে নামার পর তো কারো দেখায় মেলেনি। প্রযোজকের দোষ এটা। ”

বিমানবন্দরের পাশে হোটেল ফোর্স বার্গ নামক একটি হোটেলে থাকার কথা ছিলো তাদের। সেটা না পেয়ে নিজ খরচে ট্যাম্বো বিমানবন্দরের সিটি লজ হোটেলে থাকতে হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ