শুক্রবার বিকেলে মাওয়া ঘাটের অদূরে পদ্মা রেস্ট হাউসে অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন নৌপরিবহনমন্ত্রী। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘পিনাক-৬’ লঞ্চের অনুসন্ধান বিমান খোঁজার প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। মালয়েশিয়ার হারিয়ে যাওয়া বিমান খুঁজতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিল সেই একই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি সাংবাদিকদের আরও বলেন, “অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত অনুসন্ধান চালিয়ে যাওয়া হবে।”
নৌপরিবহনমন্ত্রী আরও জানান, ‘আমরা সব ধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। হোমিওপ্যাথি, অ্যালোপ্যাথি, কবিরাজি যেখানে যে চিকিত্সা দরকার সেখানে তাই দিচ্ছি। তার পরও ডুবে যাওয়া লঞ্চটির কোনো খোঁজ মিলছে না। নৌবাহিনী, চট্টগ্রাম বন্দর ও বিআইডব্লিউটিএর অভিজ্ঞ অনুসন্ধানকারীরা সার্বক্ষণিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এখনো মোট পাঁচটি জাহাজ অনুসন্ধানকাজে লিপ্ত আছে।’
নৌমন্ত্রী এ সময় আরও বলেন, ‘মাওয়ায় লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে ২০ বছর আগে (প্রকৃত ২২ বছর)। এখন পর্যন্ত এই রুটে লঞ্চ দুর্ঘটনার ঘটনা এই প্রথম।’