1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:০২ অপরাহ্ন

বেনাপোল কাস্টমসের শুল্কমুক্ত পণ্য বিক্রি হচ্ছে কালো বাজারে

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ৬ জুলাই, ২০১৪
  • ১০৭ Time View

বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্টের শুল্কমুক্ত পণ্য বিক্রির দুটি দোকানের পণ্যের বড় অংশই বিক্রি হচ্ছে কালো বাজারে।

এক শ্রেণীর দালালরা এ দোকান দুটির মালিক ও কাস্টমস কর্তাদের ম্যানেজ করে বিপুল পরিমাণ পণ্য পাচার করে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা।image_89350_0

বৈদেশিক মুদ্রায় আমদানি করে পাসপোর্ট যাত্রীদের জন্য শুল্কমুক্ত করা বিভিন্ন রকমের পণ্য এই দালালরা বিক্রি করছে কালো বাজারে। তাই এসব শুল্কমুক্ত পণ্য ডিউটি ফ্রি দোকানে পাওয়া না গেলেও বেনাপোল ও যশোরের অনেক দেকানে এসব পণ্য পাওয়া যায়। এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে সরকার প্রতিমাসে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।

সীমান্তের একাধিক সূত্র জানায় এ দালাল চক্র দোকানদার ও কাস্টমস কর্তাদের ম্যানেজ করে দীর্ঘ দিন ধরে শুল্ক মুক্ত এ দোকান দুটি থেকে লাখ লাখ টাকার মালামাল তুলে তা কালোবাজারে বিক্রি করছে। দোকানের মালিক ও দালাল চক্র বাড়তি সুযোগ সুবিধা নিচ্ছে এ সব মালামাল পাচার করে কালো বাজারে বিক্রি করে।

অনুমোদিত বিএইচ ট্রেডার্স বিদেশী মদ সহ ২০টি পণ্য বিক্রির অনুমতি পান। পরে অনুমতি পান ইমপিরিয়াম ডিউটি ফ্রি দোকানের। এখান থেকে লাইসেন্সর শর্ত অনুযায়ী  বিদেশী মদ ও সিগারেটসহ ডিউটি ফ্রি সব পণ্য কেনার সুবিধা পাবেন কেবল বৈধ পাসপোর্ট ধারী যাত্রীরা অর্থাৎ বিদেশে যাতয়াতকারীরাই। প্রতিটি পণ্য বিক্রির সময় যাত্রীকে দিতে হবে পাকা রশিদ, রশিদে যাত্রীর পাসপোর্ট নং এবং সাক্ষর থাকবে। তাছাড়া মালামাল সরবরাহ করার সময়  প্রতিটি রশিদে একজন কাস্টমস অফিসারের সাক্ষর থাকতে হবে কিন্তু এখানে এ সব কিছুই মানা হচ্ছে না। সবকারি শুল্কমুক্ত মালামালের প্রায় ৯০ ভাগ মালামাল অধিক মুনাফার জন্য বাইরে চলে যাচ্ছে কালো বাজারে।

এ বিষয়ে বেনাপোল কস্টমসের  জয়েন্ট কমিশনার ফাইজুর রহমান বলেন, “ বিষয়টি আমরাও জেনেছি। এ ব্যাপারে জরুরি পদক্ষেপ নেয়া হবে।”

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ