1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:২৭ অপরাহ্ন

রুখো অপশক্তি প্রতিষ্ঠিত হোক মানবতা ও সভ্যতা

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৪
  • ৩২৪ Time View

মাহবুব-উল-আলম খান

বিগত কয়েক বছর যাবৎ বিরোধীদল এদেশে যে নাশকতা ও তান্ডব চালিয়েছে বিশেষ করে বিরোধী জোটের প্রধান চালিকাশক্তি জামাত-শিবিরের ঔদ্যত্ব ক্ষমাহীন অমার্জনীয় অপরাধ। এই পাকিস্তানী প্রেতাত্মারা বাংলাদেশকে পঙ্গু করতে চাচ্ছে, ধ্বংস করতে চাচ্ছে। একাত্তুরের পরাজয় তারা ভুলতে পারছেনা। তাদের সেই চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে তারা পাগল হয়ে যাচ্ছে। নিজের দেশের সম্পদকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিচ্ছে। একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক বা বাংলাদেশের নাগরিক কি করে বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রেলগাড়ি, রেল লাইন, সরকারি স্থাপনা, বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয় কল্পনা করা যায় না। তারা অকাতরে গাছ কেটে ফেলছে, গরু-ছাগল গৃহপালিত এসব পশুদের পর্যন্ত হত্যা করছে। এরা মুসলমান তো দূরের কথা মানুষ হিসেবে পরিচয় দেয়ারও অযোগ্য। যেভাবে তারা আওয়ামীলীগ দলীয় সদস্য, সংখ্যা লঘু বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের হত্যা করছে, গাড়িতে, বাসে মানুষ পুড়িয়ে মারছে, বাড়িঘর জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিচ্ছে মনে হচ্ছে একাত্তুরের সেই বর্বর পাকিস্তানী বাহিনীর তান্ডব শুরু হয়েছে এদেশে। বিরোধী দলীয় নেত্রী ক্ষমতা হারিয়ে এখন যেন পাগল হয়ে যাচ্ছেন। ২৪/১২/২০১৩ তারিখে সাংবাদিক সম্মেলন করে গড়গড় অবান্তর কথাবার্তা বলে গেলেন। সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার কোন সুযোগও রাখলেন না। এর আগেও এমন কর্ম বহুবার করেছেন। সাংবাদিকদের যদি কোন প্রশ্ন করার সুযোগ না রাখেন তাহলে তাদের কেন ডাকেন? তিনি যদি সাংবাদিক সম্মেলনই ডাকেন তাহলে একা বক্তব্য রাখেন কেন? সামান্য নীতি-নৈতিকতাহীন এহেন কর্মকান্ড কোন রাজনীতিবিদের পক্ষ হতে কাম্য হতে পারেনা। সেদিন ২৯/১২/২০১৩ সাংবাদিকদের সাথে বক্তব্য রাখার সময় পুলিশের সাথে যে ব্যবহার দেখিয়েছেন তাতে তাকে মানসিক ভারসাম্যহীন বিকার গ্রস্থ রুগীর উদ্ভট রুচিহীন বক্তব্য উদগীরণ করেছেন মনে হচ্ছে। রাগে যেন তাল-বেতাল হারিয়ে ফেলেছিলেন। এক হিংসাত্মক রমনীর হিং¯্রতার বহি: প্রকাশ ঘটেছে তার সারা বক্তব্যে ও অবয়বে। তার ২৯/১২/২০১৩ তারিখের প্রলাপের প্রেক্ষিতে কালজয়ী লেখক শ্রদ্ধেয় আব্দুল গাফফার চৌধুরী ০১/০১/২০১৪ তারিখের জনকণ্ঠ চতুরঙ্গ পাতায় সেদিনের ঘটনার আশ্চর্য সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। তাঁর তুলির আচড়ে এক বিকারগ্রস্থ রমনীর অতীত, বর্তমান ও ভব্যিষ্যত চরিত্র অত্যন্ত নিঁখুতভাবে ফুটে উঠেছে। যেসব অরুচিকর ও ক্ষমার অযোগ্য কথাবার্তা খালেদা জিয়া সেদিন উচ্চারণ করেছেন তা কোন সভ্য মহিলার বা নেত্রীর মুখ দিয়ে উচ্চারিত হতে পারে না। তিনি এসব বক্তব্য হুসে দিয়েছেন না বেহুসে দিয়েছেন বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। তার সব বক্তব্য উল্লেখ না করে একটি বক্তব্যের প্রতি এদেশের ১৬ কোটি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তিনি শেখ হাসিনাকে অভিসম্পাৎ দিয়ে বলেছেন ‘একজনকে এসব কাজ করে মরতে হয়েছে, আরেকজনকেও মরতে হবে।’ তিনি এহেন বক্তব্য যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যা শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন উহা বুঝতে এদেশের মানুষের কষ্ট হবে না। ম্যাডাম খালেদা জিয়া আপনাকে বলতে চাই, আপনি কি স্বাধীনতার পরের সব ঘটনা ভুলে গেছেন? সেদিন বঙ্গবন্ধুর ধমক না খেলে ইতিহাসের দ্বিতীয় মীরজাফর জিয়াউর রহমান কি আপনাকে ঘরে তুলে নিতেন? কখনোইনা, মানুষ অকৃতজ্ঞ হয়; কিন্তু আপনার হওয়া উচিৎ নয়। বঙ্গবন্ধু ছিলেন বলেই আপনি নতুন জীবন পেয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীও হয়েছেন। আল্লাহ বেঈমানদের পছন্দ করেন না। রোজ হাসরের দিন সব কিছুরই বিচার হবে। ১৯৭১ সনে কেন্টনমেন্টে কি করেছেন না করেছেন এদেশের মানুষ সবই জানে। আপনি আত্মসমালোচনা ও আত্ম উপলব্ধি করবেন কি-না সেটা আপনার ব্যাপার। আপনি শত অপমান করলেও ইতিহাসে জাতির পিতা স্বমহিমায় উজ্জ্বল জ্যোতিস্কের মতো জ্বলজ্বল করে জ্বলবেন। তাইতো তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী। আপনি যদি বাঙালী হয়ে থাকেন তাহলে এই সত্যিই উপলব্ধি করুন। আর শেখ হাসিনাতো জীবনের ঝুকি নিয়েই আছেন। তাকে বেশ কয়েকবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। সামরিক সরকার গুলি এ প্রচেষ্টা বারবার চালিয়েছে। সর্বশেষ হাওয়া ভবনের নীল নকসায় ২১ আগষ্ট ২০০৪ সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েও তাকে হত্যা করতে পারেননি। আর কত রক্ত ঝরাবেন জানিনা। আপনার জামাত শিবিরকে স্তব্ধ করুন। নইলে তাদের হাত হতে আপনিও বাঁচতে পারবেন না।

মুনতাসীর মামুন তাঁর লেখায় (জনকণ্ঠ ০১/০১/২০১৪) ঠিকই বলেছেন “গোপালগঞ্জের প্রতি আক্রোসটা শুধু শেখ হাসিনার কারণেই নয়। এর কারণ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বিএনপি, জামাত ও সুশীল বাটপাররা মনে করেন, বাংলাদেশ করে তিনি অপরাধ করেছিলেন। এই অপরাধের শাস্তি তাকে আর তাঁর পরিবারকে পেতে হবে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে, তার কন্যা ও পুত্রদেরও হত্যা করতে হবে। বারবার তারা শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চেয়েছে। শেষবার গ্রেনেড হামলাও করা হয়েছিল।” এহেন নির্মম নিষ্ঠুরতা ইতিহাসে আর আছে বলে জানা নেই। খালেদা জিয়া তার বক্তব্যে পুলিশ বাহিনীকে গালিগালাজ করে ও নানাবিধ অরুচিকর বক্তব্যে মুখ দিয়ে লালা ঝরিয়েছেন। খালেদা জিয়া গোলপালগঞ্জের নাম বদলিয়ে ফেলার দৃঢ় ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন। নানাবিধ অরুচিকর কথা পুলিশদের শুনতে হয়েছে। তার এহেন রণরঙ্গিনী মূর্তি দেখে একাত্তুরের পাকিস্তানী মুজাহিদবাহিনী নেতা চট্টগ্রামের তেতুল হুজুরের জিভ দিয়ে লালা বেরনোর যথেষ্ট খোরাকের উপাদান হয়েছে। এদেশে অনেক সুশীল বাটপার আছেন যারা সুযোগের অপেক্ষায় ওৎ পেতে থাকেন, কখন কোথায় ও কিভাবে হালুয়া রুটি খাওয়া যাবে। কিছুদিন আগে এক ব্যক্তিকে টকশোতে দেখা গেল যিনি ১৯৭৫ সনের এক উপসচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা হয়েও তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলার গভর্নর হয়ে গেলেন। কত বড় টাউট বাটপার ও ধুরন্দর সরকারি কর্মকর্তা হলে এটা সম্ভব কল্পনা করুণ। জাতির পিতার হত্যার পর তিনি হঠাৎ বদলে গেলেন। তাহলে উহা পরিস্কার তিনি সুকৌশলে বিশেষ উদ্দেশ্যে তাঁর নজর কেড়েছেন। স্বার্থ হাসিলের পর স্বস্থানে ফিরে এসেছেন। অত:পর বিএনপিতে ঢুকেছেন পরে সচিবও হয়েছেন, বিএনপির রাষ্ট্রদূত হয়েছেন নানাবিধ সুবিধা ভোগ করেছেন। জাতির পিতা এহেন চরিত্রদের চিনতে বা বুঝতে পারেননি। এইসব সুবিধাবাদী সুশীল বাটপার গুলিও জনক হত্যায় জড়িত নির্দিধায় বলা যায়। এখন তিনি ভবিষ্যতে আরো সুবিধার জন্য বিএনপি, খালেদার সাফাই গাইছেন। আওয়ামীলীগ তথা বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে অনর্গল গড়গড় করে বলে যাচ্ছেন। রাজনৈতিক নেতৃত্বদের এহেন চরিত্র হতে সাবধান থাকা উচিৎ। বর্তমান সরকারের নানাবিধ উন্নয়ন ও সাফল্যগুলি এরা দেখতে পাননা। বিএনপি জামাত শিবিরের তান্ডবে সারাদেশ যে লন্ডভন্ড এরা তাও দেখেননা, বুঝেননা। এইসব চরিত্র গুলিই হল ইতিহাসের বেঈমান ও মুনতাসীর মামুনের ভাষায় ‘সুশীল বাটপার’। হে এহেন বাটপাররা আপনাদের বয়স ৭৫ এর কম নয়। এই শেষ বয়সে ‘আবার তোরা মানুষ হ’। শুধু মুখে দাঁড়ি রাখলে এবং হজ্জ্ব পালন করলেই মানুষ হওয়া যায় না। আল্লাহ এহেন চরিত্রদের হেদায়েত করুন। পৃথিবীতে বিভিন্ন শ্রেনীর ইতর প্রাণী আছে এরাও এক প্রকার খচ্চর জাতীয় ইতর প্রাণী। এরা শিক্ষিত নষ্ট প্রানী। এর উচুস্তরের ভন্ড, বাটপার। এহেন কুটিল চরিত্রগুলি জাতির পিতার মহানুভবতাকে কলঙ্কিত করেছে, অবমাননা করেছে। এরা ইতিহাসের দুই মীরজাফর মোশতাক ও জিয়ার ভাবশিষ্য।

কতিপয় সুশীল, সুজন, পরিবেশবিদ, নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন জাতের লোকেরা সরকারের সমালোচনায় মুখর। তারা সারাদেশে জামাত শিবিরের তান্ডব দেখতে পাননা কেন বুঝিনা। গাছ কর্তন করে শেষ করে ফেলছে কতিপয় পরিবেশবিদেরা নি:শ্চুপ। এরা কি একাত্তুর দেখেননি। তাদের আনেকের বাপেরা একাত্তুরে কি ছিলেন, করেছেন এদেশের মানুষ জানে। তারা শুধু সরকারের পতনের অপেক্ষায় দিনগুনছেন। তাদের চিন্তা-চেতনায় শুধু এই সরকার হটাও। দেশের এই তান্ডব, অরাজকতা, হত্যা সন্ত্রাস, জ্বালাও, পোড়াও তাদের নজরে আসেনা। তারা সরকারের বহুবিধ উন্নয়নে খুশী কিনা বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। সকল ঝড়ঝঞ্জা, ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে জনগনের সরকার কায়েম করতে হবে। অপশক্তির ষড়যন্ত্র চলবেই। সরকারকে সবকিছু অনুধাবন করতে হবে এবং জন প্রশাসনকে মানব কল্যাণে নিষ্ঠার সাথে চালাতে হবে। এদেশের জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষকে এগুতে হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও স্বাধীনতার মূল্যবোধে উজ্জীবিত হয়ে আগামী এক সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য। বিগত ২০০১-২০০৬ পর্যন্ত যে অরাজকতা হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ও লুণ্ঠন হয়েছে জাতি তা ভুলেনি। তখনকার সরকারের সামগ্রিক কর্মকান্ড মানুষের স্মৃতিতে এখনো জ্বলজ্বল। ২০০৮ এর নির্বাচনে হেরে গিয়ে বিরোধী জোট এখন বেপরোয়া। জামাত শিবির যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে মরণ কামড় দিচ্ছে। সকল অশুভ শক্তি হতে বাংলাদেশকে মুক্ত করতে হবে। না হলে ত্রিশলক্ষ শহীদের রক্তের ঋণ শোধ হবে না, বৃথা হয়ে যাবে অনেক রক্তে অর্জিত এই স্বাধীনতা।

এই দুই শক্তি বিশেষ করে জামাত শিবির যারা এখনো পেয়ারে পাকিস্তানের স্বপ্নে বিভোর তাদের হাতে বাংলাদেশ নিরাপদ নয়। এদেশের জনগণ নিরাপদ নয়। তাদের বিগত বছরের কর্মকান্ডই উহার স্বাক্ষ্য দেয়। না হলে তারা কিভাবে দেশের সম্পদ ধ্বংস করে বোধগম্য নয়। নিজেদের ভুলভ্রান্ত শোধরিয়ে সরকারকে কায়েম করতে হবে সুশাসন, আলোকিত প্রশাসন। সুশাসন প্রতিষ্ঠিত না করতে পারলে স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে। বৃথা হয়ে যাবে লক্ষ শহীদের আত্মদান। তাই সামগ্রিক কর্মকান্ডকে অত্যন্ত দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সাথে পরিচালিত করতে হবে। একটি দক্ষ, অভিজ্ঞ ও দেশপ্রেমিক আমলা গোষ্ঠিকে কাজে লাগাতে হবে। এই মুহুর্তে রুখো অপশক্তি ভীবৎসতা, ভয়াবহতা ও প্রতিষ্ঠিত হোক মানবতা ও সভ্যতা। গত ০৫/০১/২০১৪ ইং তারিখের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ তথা মহাজোট বিশাল বিজয় লাভ করেছে। বিএনপি নির্বাচনে না এসে ভুল করেছে। গণতন্ত্রকে রক্ষার জন্য নির্বাচনের বিকল্প কিছুই নেই। নির্বাচনের পর হতেই এই অপশক্তি, বিশেষ করে জামাত শিবির সারাদেশে আবার যে তান্ডব, হত্যা, সন্ত্রাস, জ্বালাও, পোড়াও ও নাশকতা চালিয়েছে তা ক্ষমার অযোগ্য। সরকারকে অবিলম্বে এই অরাজকতা শক্ত হাতে দমন করতে হবে। এই বিষবৃক্ষ স্তব্দ করে দিতে হবে চিরতরে। নইলে এদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবেনা। আলোকিত প্রশাসন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা কঠিন হবে। এইসব পাকিস্তানী প্রেতাত্মারা দেশ ও জাতির শত্রু। খালেদা জিয়াকে ভাবতে হবে তিনি কি ইয়াহিয়া, টিক্কা খান ও জানজুয়াদের পক্ষে না স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের উন্নয়নের পক্ষে। তাকে ভুল হতে শিক্ষা নিতে হবে। ইতোমধ্যে নুতন মন্ত্রীসভা গঠিত হয়েছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা তৃতীয় বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। তাকে আন্তরিক অভিনন্দন। নুতন মন্ত্রীসভা দক্ষতার সাথে পরিচালিত হবে উহাই প্রত্যাশ্যা। সরকার ও বিরোধীদলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা এগিয়ে যেতে চাই আগামী এক সুন্দর ভবিষ্যত বিনির্মাণের জন্য। কিন্তু এর আগে সকল যুদ্ধাপরাধী, জামাত শিবির পাকিস্তানী প্রেতাত্মাদের ধ্বংস করতে হবে চিরতরে। এই মুহুর্তে রুখো সকল অপশক্তি, বীভৎসতা, নাশকতা, ভয়াবহতা, হত্যা ও সন্ত্রাস প্রতিষ্ঠিত হোক মানবতা ও সভ্যতা।
(লেখক সাবেক সচিব)

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ