1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৩১ পূর্বাহ্ন

আমরা এক দিনও পাঙাশ মাছ খাওয়াই না : নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫
  • ৬০ Time View

ফুটবলে চলছে মেয়েদের জয়জয়কার। বড়দের মতো ছোটরা বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে সাফল্য। প্রথমবারের মতো নারী এশিয়ান কাপে সুযোগ পাওয়া জাতীয় দলের মতো ছোটরাও অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়া কাপে সুযোগ পেয়েছে।

মাঠের পারফরম্যান্সে তাই প্রশংসায় ভাসছেন মেয়েরা।
এমন আনন্দের সময়ই দেশের ফুটবল অঙ্গনে প্রশ্ন উঠেছে সুযোগ-সুবিধা ঠিকমতো পাচ্ছেন তো মেয়েরা। তাদের বেতন নিয়ে অনেকবারই বাফুফেকে সমালোচনার মুখে পড়তে হলেও এবার প্রশ্ন উঠেছে খাবার নিয়ে। মেয়েদের নাকি ঠিকঠাক মতো পুষ্টির চাহিদা মিটছে না।

বাফুফের ডরমেটরিতে পাঙাশ মাছ খাওয়ানোর অভিযোগ উঠেছে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নারী উইং কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ। তিনি জানিয়েছেন, একদিনও পাঙাশ মাছ খাওয়াই না, বেশিরভাগ সময় রুই, মুরগি, গরু-খাসি দেওযা হয়।

বাফুফে ভবনে সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় কিরণ বলেছেন, ‘পুষ্টিহীনতার কথায় আমি একমত না। বাফুফের ডরমেটরিতে যে খাবার দেওয়া হয়, সেটি পুষ্টিবিদ দিয়ে ডায়েট চার্ট করা।
অনেকেই বলেন আমরা এখানে পাঙাশ মাছ খাওয়াই। আমরা এক দিনও পাঙাশ মাছ খাওয়াই না। বেশিরভাগ সময় রুই মাছ থাকে। থাকে মুরগি, গরু, খাসি ও ডিম। ইলিশ ও পাবদা খেতে চাইলে দেওয়া হয়।
প্রতিদিন তো এমন খাবারই দেওয়া হয়। কেন মিথ্যা নিউজ করা হয়। মেয়েরা যদি ঠিকমতো খেতেই না পারে তাহলে তো শক্তি থাকবে না। ৯০ মিনিট খেলতেই পারবে না। ওরা তো ৯০ মিনিট একই ছন্দে খেলে। না খেয়ে খেলে? পাঙাশ মাছ খেয়ে খেলে? না, তাদের পুষ্টি আমরা নিশ্চিত করি। ছোটবেলা থেকে তাদের যে সমস্যা ছিল, সেটা তো আমরা কাটাতে পারবো না।’

লাওসে অনূর্ধ্ব-২০ দলের খাবার খেতে না পারার বিষয়ে কিরণ বলেছেন, ‘একেক দেশের খাবার একেক রকম। লাওসের খাবার তো মেয়েরা খেতে পারে না। বাঙালি খাবার খেতে না পারার কারণে তারা দুর্বল হয়ে পড়ছিল। এ জন্য বাঙালি রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার খাওয়ানোর কথা বলেছিলাম। পিটারের তো সিদ্ধ খাবার ভালো লাগবেই। এটা নিয়ে দ্বিধায় থাকার কিছু নেই।’

বাংলাদেশের মেয়েরা সঠিক পথে আছে এবং ধারাবাহিক উন্নতি করছে জানিয়ে কিরণ আরো বলেছেন, ‘এখান থেকে একটা বিষয় প্রমাণ হয় আমাদের পাইপলাইন অনেক স্ট্রং। যে বছর সিনিয়র টিম কোয়ালিফাই করল, একই বছর বয়সভিত্তিক টিমও কোয়ালিফাই করলো। এতে বুঝতে হবে বাংলাদেশ নারী ফুটবল সঠিক পথে আছে এবং ধারাবাহিকভাবে উন্নতি করছে।’

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ