1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চিকিৎসায় রেসপন্স করছেন খালেদা জিয়া : ডা. জাহিদ নির্বাচনের তফসিলে তারিখ ছাড়াও যা যা থাকে ইসলামিক কর্মকাণ্ড না চললে মসজিদ থেকে লাভ নেই : ধর্ম উপদেষ্টা ৬ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থেকে সচিবালয় ছাড়লেন অর্থ উপদেষ্টা তফসিল ঘোষণার পর আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগপত্র কার্যকর হবে : প্রেসসচিব আগামী নির্বাচন একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ : প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই রাষ্ট্রের মালিকানা জনগণের হাতে ফিরবে : গয়েশ্বর মস্কোর কাছে বিধ্বস্ত রুশ সামরিক কার্গো বিমান, নিহত ৭ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ, অপেক্ষা তফসিলের জরুরি প্রেস ব্রিফিং ডেকেছেন উপদেষ্টা আসিফ, পদত্যাগের গুঞ্জন

পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ২০০ ছাড়িয়েছে

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫
  • ৩৭ Time View

পাকিস্তানে সাম্প্রতিক বন্যায় ২০২ জন প্রাণ হারিয়েছেন। চলতি বছরের জুন মাসের শেষে শুরু হওয়া বর্ষা মৌসুমে মারা যাওয়াদের মধ্যে ৯৬ জন শিশু রয়েছে। গত শনিবার পাকিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের (এনডিএমএ) বরাত দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে পাঞ্জাব প্রদেশের ১২৩ জন।
খাইবার পাখতুনখাওয়ায় ৪০ জন, সিন্ধু প্রদেশে ২১ জন, বেলুচিস্তানে ১৬ জন এবং ইসলামাবাদ ও আজাদ-কাশ্মীর অঞ্চলে একজন করে মারা গেছে।

এদের বেশির ভাগই প্রাণ হারিয়েছে বাড়ি বা ভূমিধসের কারণে। এর মধ্যে অন্তত ১১৮ জন নিহত হয়েছে বাড়িধসে এবং ৩০ জন আকস্মিক বন্যায়। অন্যরা ডুবে যাওয়া, বজ্রপাত, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট এবং ভূমিধসের কারণে মারা গেছে।
প্রবল বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যায় ১৮২ জন শিশুসহ ৫৬০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডিতে আকস্মিক বন্যায় ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও বাজার ভেসে গেছে। ধামিয়াল, হাতিচক ও মর্গাহ এলাকা পুরো তলিয়ে গেছে। টেঞ্চ ভাটা ও ফৌজি কলোনিতে পানির স্তর বিপজ্জনক সীমা অতিক্রম করেছে।

কিছু এলাকায় পানি ছাদ পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়ায় বাসিন্দারা বাড়িঘর ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। ফয়সালাবাদে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, গত দুদিনে ১১ জন নিহত এবং ৬০ জন আহত হয়েছে সেখানে। দুর্বল অবকাঠামোগুলো ধসে পড়ার কারণেই বেশির ভাগ প্রাণহানি ঘটেছে। ক্ষতিগ্রস্ত অনেক পরিবার জানিয়েছে, তাদের বাড়িঘর মেরামতের সামর্থ্য নেই।

পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, উদ্ধার ও মেরামত কাজ চলছে।
ঝিলাম, পিণ্ড দাদন খান, কাল্লার কাহার ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বন্ধ রাস্তাগুলো চালু করতে কাজ চলছে। রাওয়ালপিন্ডির কারোলি ধোক ব্রিজ এলাকায় বৃষ্টিতে রাস্তাধসের কারণে তৈরি ফাটল মেরামত করা হয়েছে। সেখানে যান চলাচল পুনরায় শুরু হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ