1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে: ড. সালেহউদ্দিন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবদান আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত : নৌপরিবহন উপদেষ্টা হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল ২০২৪-কে ১৯৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করি : মাহফুজ আলম ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যকে জাতীয় শক্তিতে পরিণত করতে হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ হাদিকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সিঙ্গাপুরের পথে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে ডাকসুর মার্চ ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না : সিইসি বিজয় দিবসে ৪০ মিনিট বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল চলাচল হাদিকে সিঙ্গাপুর নিতে ঢাকায় এসেছে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স

রিপাবলিকান শিবিরে উত্তেজনা, ঝুলে আছে ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই, ২০২৫
  • ৩৯ Time View

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে তার স্বপ্নের ‘ওয়ান বিগ বিউটিফুল’ বিল পাসের পথে এখনো রয়ে গেছে নাটকীয়তা। কর এবং ব্যয় কমানোর জন্য ট্রাম্পের তৈরি করা এই বিল এগিয়ে নিতে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে (নিম্নকক্ষ) রাতভর প্রচেষ্টা চালিয়েও রিপাবলিকানরা পর্যাপ্ত ভোট নিশ্চিত করতে পারেনি।

হাউস স্পিকার মাইক জনসন ঘোষণা দিয়েছেন, প্রয়োজন হলে এই বিলের জন্য ভোটের সময় দীর্ঘক্ষণ চালু রাখা হবে। হাউসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা সত্ত্বেও কয়েকজন কট্টরপন্থী রিপাবলিকান এখনো বিলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।

ইতোমধ্যে চারজন রিপাবলিকান প্রতিনিধি এই বিলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। আর তিনজন রিপাবলিকান প্রস্তাব থেকে সরে গেলেই বিলটি হাউসে মুখ থুবড়ে পড়বে।

যদি স্পিকার জনসন ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নেতৃত্বে হাউস রিপাবলিকানরা প্রয়োজনীয় সমর্থন নিশ্চিত করতে পারেন, তাহলে বিলটি চূড়ান্ত ভোটে তোলা হবে দ্রুতই। কিন্তু ব্যর্থ হলে তা হবে ট্রাম্প প্রশাসনের বড় ধাক্কা।

এদিকে খোদ প্রেসিডেন্টের পছন্দের বিল হওয়ায় তার প্রত্যাশা ও চাপ পরিস্থিতি আরো জটিল করে তুলেছে।

বুধবার হোয়াইট হাউসে বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স উপস্থিত ছিলেন। তাদের সঙ্গে ছিলেন চিকিৎসক ও রাজনীতিক ড. মেহমেত ওজ, যিনি বর্তমানে মেডিকেইড সংস্থার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের বোঝানোর চেষ্টা করেন, বিলের স্বাস্থ্যসেবা সংশ্লিষ্ট অংশ বিশেষ করে গ্রামীণ হাসপাতালের জন্য বরাদ্দ এবং ‘প্রোভাইডার ট্যাক্স’ কিভাবে তাদের এলাকায় প্রভাব ফেলতে পারে।

দক্ষিণ ডাকোটার রিপাবলিকান প্রতিনিধি ডাস্টি জনসন বলেন, “হোয়াইট হাউজের বৈঠকগুলো ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে, সদস্যরা ধীরে ধীরে ‘হ্যাঁ’ বলার দিকে ঝুঁকছেন।”

তবে কট্টরপন্থী হাউজ ফ্রিডম ককাস এখনো বিরোধিতায় অনড়। তারা বিলের নানা দিক নিয়ে আপত্তি জানিয়ে একটি মেমো প্রকাশ করেছে, যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে—অতিরিক্ত ঘাটতি, দুর্বল এনার্জি ট্যাক্স ক্রেডিট, এবং মেডিকেইড সংক্রান্ত ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’ পরিবর্তনের কথা।

বিলের বর্তমান সংস্করণে রিপাবলিকান প্রতিনিধিরা একমত না হলে, তা আবারও সিনেটে পাঠাতে হবে। যেখানে পুরো প্রক্রিয়াটি আবারও প্রথম থেকে শুরু করতে হবে।
এদিকে আগামী শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবসের আগেই বিলটি পাস করিয়ে ট্রাম্পের মন রক্ষা করতে চান হাউসের নেতৃবৃন্দ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ