1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে: ড. সালেহউদ্দিন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবদান আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত : নৌপরিবহন উপদেষ্টা হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল ২০২৪-কে ১৯৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করি : মাহফুজ আলম ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যকে জাতীয় শক্তিতে পরিণত করতে হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ হাদিকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সিঙ্গাপুরের পথে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে ডাকসুর মার্চ ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না : সিইসি বিজয় দিবসে ৪০ মিনিট বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল চলাচল হাদিকে সিঙ্গাপুর নিতে ঢাকায় এসেছে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স

রাজধানীতে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ১২ জুলাই, ২০২২
  • ৩৫ Time View

করোনাভাইরাসের মাঝেই রাজধানীতে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে ডেঙ্গু। ধীরে ধীরে বাড়ছে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। এখনই উদ্যোগ না নিলে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

মশার উপদ্রবে নাজেহাল রাজধানীর বেশির ভাগ এলাকার মানুষ। নেই নিয়মিত মশা নিধন কার্যক্রম। এমনকি ডেঙ্গু শনাক্ত রোগীর এলাকায়ও বাড়ানো হয়নি কার্যক্রম। শঙ্কা দেখা দিয়েছে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হয়ে ওঠার।

এক বাসিন্দা বলেন, মশা অনেক বেশি। ডেঙ্গু আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে।

আরেক বাসিন্দা বলেন, অলিগলিতে অনেক মশা। ডেঙ্গু মশার কামড়ে অনেক মানুষ ভর্তি হয়েছে মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। আমি গিয়ে দেখেছি ২০ জন ভর্তি হয়েছে।

বর্তমানে রাজধানীর মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছেন। আক্রান্ত বেশির ভাগ রোগীই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন জানিয়ে হাসপাতালের পরিচালক বলেন, সামনে আক্রান্ত বাড়লেও চিকিৎসার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা যাবে।

মুগদা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ডা. নিয়াতুজ্জামান বলেন, আমার হাসপাতালে গড়ে ৪০ থেকে ৫০ জন রোগী প্রতিদিনই থাকছে। যদি বাড়ে, এর জন্য আমরা প্রস্তুত আছি। চিকিৎসকরা সব ধরনের সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। সুতরাং ডেঙ্গু রোগী বৃদ্ধি নিয়ে আমরা এই মুহূর্তে উদ্বিগ্ন নই।

বর্ষা মৌসুমে এডিস মশার উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। যে কারণে আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানালেন এই বিশেষজ্ঞ।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ও কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার বলেন, আনাচে-কানাচে যে পরিত্যাক্ত পাত্রগুলো থাকে, সেগুলোতে বৃষ্টির পানি জমা হয় এবং সেখানে এডিস মশা ডিম পাড়ে। এতে এডিস মশার ঘনত্ব বেড়ে যায়। যখনই এডিস মশার ঘনত্ব বেড়ে যায়, তার ১৫ দিনের পর থেকে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।

ডেঙ্গু পরিস্থিতি সামাল দিতে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগের পাশাপাশি ব্যক্তি পর্যায়েও সচেতন হওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ