ইসলামের পাঁচটি রুকনের মধ্যে হজ একটি গুরুত্বপূর্ণ রুকন এবং একটি স্বতন্ত্র ইবাদত ও মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক বিশেষ পন্থা। নিঃসন্দেহে কাবা শরিফ হলো দ্বীন ইসলামের প্রধান নিদর্শনাবলির এক অন্যতম
মঙ্গলবার দেশের কোথাও জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে ঈদুল আজহা উদযাপন হবে আগামী ২৭ অক্টোবর। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের
আল্লাহর মেহমানদের ইহরাম বাঁধার পর থেকে কিছু কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়। ইহরাম বাঁধা অবস্থায় এই কাজগুলি করা সম্পূর্ণ নিষিব্ধ। যদি কেউ অজ্ঞতা বা ভুলবশত এই কাজগুলো করে ফেলেন তাহলে
মানুষের আমলের ফলাফল প্রাপ্তি কবর থেকেই শুরু হবে। তাই মুমিন মুসলমানকে কবরের জীবন সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে এবং সে অনুযায়ী আমলি জিন্দেগি গড়ে তুলতে হবে। কবর হচ্ছে পরকালীন জীবনের প্রথম
হজ বিশ্ব মুসলিমের মিলন ও সৌহার্দ্যের এক অবিস্মরণীয় উৎসব। মহান আল্লাহর কাছে এ এক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। তিনি হজকে মানুষের ওপর নিজের অধিকার ও দায়িত্ব বলে উল্লেখ করেছেন। আমাদের দেশ থেকে
মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি হচ্ছে নিজেকে তার প্রভুর কাছে সমর্পণ করা। আর সালাত হচ্ছে নিজেকে আল্লাহর কাছে শারীরিক ও মানসিকভাবে সপে দেওয়ার সবচেয়ে সুন্দর মাধ্যম। আল্লাহ তায়ালা মানবজাতি সৃষ্টি করেছেন শুধুমাত্র
হজ ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম। সামর্থ্যবান নারী-পুরুষ সবার ওপরই জীবনে অন্তত একবার হজ করা ফরজ। অন্যান্য দেশের মতোই প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকেও অনেক নারী হজে যান। তারা অনেক জরুরি মাসায়েলের সম্মুখীন হন।
হজ ইসলাম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। প্রত্যেক সুস্থ এবং সামর্থ্যবান ব্যক্তির জন্য একবার হজ করা ফরজ। এই হজের ব্যাপারে পবিত্র কোরআনের অনেক জায়গায় বলা হয়েছে। অনেক সম্পদশালী ব্যক্তি আছেন যাদের
আমাদের জীবনটা তো খুব ছোট। তার মধ্যে এক চতুর্থাংশ চলে যায় বড় হতে, শিখতে, বুঝতে। বড় হওয়ার পরেও তিন ভাগের একভাগ কাটে ঘুমিয়ে আর নিত্য প্রয়োজনীয় কাজ সারতেই। বাকি এত
হজ সামার্থ্যবান মুসলমানদের অবশ্য পালনীয় ইবাদত। এ ইবাদত পালনে তাকওয়া হল আসল পাথেয়। হজের মাধ্যমে মুমিনরা আল্লাহর নৈকট্য লাভের সুযোগ পায়। এ সুযোগ যারা পায় তারা সত্যিকার অর্থে সৌভাগ্যবান। আল্লাহ