1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর, আগুন আ. লীগ নেতা ইস্কান্দার মির্জা পাঁচ দিনের রিমান্ডে রাজশাহীতে বিচারকের বাড়িতে দুর্বৃত্তদের হামলা; নিহত পুত্র, আহত স্ত্রী জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু : তথ্য উপদেষ্টা পিরোজপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দেওয়ার চেষ্টা গোপালগঞ্জে গণপূর্ত ও গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা, পিকআপে আগুন একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের পেঁয়াজ আমদানির জন্য দুই হাজারের বেশি আবেদন, তবে কৃষকদের স্বার্থ রক্ষা হবে: উপদেষ্টা গণভোটের জন্য ৪ বিষয়ে প্রশ্ন জনগণের ওপর জবরদস্তিমূলক: সালাহউদ্দিন গণভোট নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে যে প্রতিক্রিয়া জানাল জামায়াত

দেড় মাসেও সাহেদ হত্যা মামলার কোনো অগ্রগতি নেই

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১৮ মার্চ, ২০১২
  • ৫৭ Time View

রাজধানীর সেগুনবাগিচার আবাসিক হোটেলে সাহেদ-উদ-দৌলা বিদ্যুতের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলার দায়িত্ব গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হলেও প্রায় দেড় মাসেও মামলার কোনো অগ্রগতি হয়নি।

গত ৪ ফেব্রæয়ারি সাহেদের (৪২) লাশ সেগুনবাগিচার চট্টলা আবাসিক হোটেলের ১৫/২ নম্বর রুম থেকে উদ্ধারের পরদিন তার বড় ভাই আরিফ-উদ-দৌলা রমনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিহতের ময়না তদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পর সেই রিপোর্ট এবং লিভার এবং হার্টের কেমিক্যাল টেস্টের জন্য পাঠানো হয় মহাখালীতে অবস্থিত সিআইডি’র পরীক্ষাগারে।

রমনা থানা পুলিশ মামলাটির রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হলে গত ১০ ফেব্রæয়ারি ডিবি’র ইন্সপেক্টর তপন চন্দ্র সাহাকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত করে মামলাটি মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ডিবিতে স্থানান্তর করা হয়। এরপর দীর্ঘ ১ মাস ৭ দিনেও এ বিষয়ে কোনো তথ্য ও ক্লু উদ্ধার করতে পারেনি ডিবি।

প্রাথমিকভাবে রমনা থানা পুলিশ ধারণা করে, অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু সাহেদের পরিবারের অভিযোগ, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীল জখমের চিহ্ন রয়েছে। তিনি ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের স্টাফ কো-অর্ডিনেটর হিসেবে কাজ করতেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের টিম-৪ এর সহকারী কমিশনার তপন চন্দ্র সাহা তদন্তের তেমন কোনো অগ্রগতি নেই বলে বাংলানিউজের কাছে স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, এখন পর্যন্ত তারা কাউকে গ্রেফতার করতে পারেননি।

তিনি বলেন, ‘ময়না তদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদনও আমরা এখনও হাতে পাইনি। তবে মহাখালীতে ময়না তদন্তের যে কেমিক্যাল টেস্টের জন্য পাঠানো হয়েছিল তা সম্পন্ন হয়েছে। আমরা খবর নিয়ে জেনেছি, মহাখালী থেকে ওই রিপোর্ট ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এখন ঢাকা মেডিক্যাল থেকে আমরা চূড়ান্ত প্রতিবেদন হাতে পেলেই কাজ এগিয়ে যেতে পারবো।’

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ