1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন

এনজিও কর্মকর্তা অপহরনের ঘটনায় পুলিশসহ গ্রেফতার ৩

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০১৪
  • ৯৮ Time View

police.notunkhoborকুড়িগ্রামে এক এনজিও কর্মকর্তাকে অপহরণ করার ঘটনায়  ২ পুলিশসদস্যসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে  ঘটনাটি অপহরণের হলেও তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে।

বুধবার এনজিও কর্মকর্তা মাইদুল ইসলামকে (৪০) অস্ত্রের মুখে সন্ধ্যায় তুলে নিয়ে যায় এই চক্র। এর বিকাশের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা মুক্তিপণ আদায় করে। বিকাশ এজেন্টের সূত্র ধরে গোয়েন্দা পুলিশ দুই পুলিশ সদস্য ও ডিবির এক সোর্সকে গ্রেপ্তার করে। এরা হলেন পুলিশের কনস্টেবল আতিকুজ্জামান, মামুনুর রশিদ ও  সোর্স মনু মেকার। এর মধ্যে আসামি কনস্টেবল শাহ আলম পলাতক রয়েছেন।

 বৃহস্পতিবার দুপুরে অপহৃত মাইদুলের ছোট ভাই লিটন এ ঘটনায় চাঁদাবাজি মামলা করেন।

লিটন জানান, মামলা করতে গেলে পুলিশের লেখা এজাহারে স্বাক্ষর করেছেন তিনি। বুধবার বিকালে কলেজ পাড়া এলাকার এক ছাত্রাবাসে তার সঙ্গে মাইদুল দেখা করতে যান। সেখান থেকে সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পথে মাইদুলকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে সদরের মোগলবাসা এলাকায় এক বাড়িতে আটকে রাখে অপহরণকারীরা। এরপর তারা মুক্তিপণ দাবি করে লিটনকে মোবাইলে ফোন করে।  পরে অপহরণকারীদের দেয়া একটি বিকাশের নম্বরে মুক্তিপণের ১০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেন লিটন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুল গফুর জানান, থানায় অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ অভিযানে নামে। সাদা পোশাকে পুলিশ অবস্থান নেয় কুড়িগ্রাম পৌর বাজারের বিকাশ এজেন্ট শহিদের দোকানে। সেখানে টাকা তুলতে আসে ডিবি পুলিশের এসআই মশিউরের মোটরসাইকেলচালক ও সোর্স মনু মেকার। তাদের অনুসরণ করে পুলিশ।

রাত ১২টার দিকে কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতাল মোড় এলাকায় মনু মেকারের দোকানে মুক্তিপণের টাকা ভাগাভাগির সময় এসআই আব্দুল গফুরের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল হানা দেয়। এ সময় হাতেনাতে ডিবি পুলিশের কনস্টেবল আতিকুজ্জামান, কুড়িগ্রাম কোর্টে কর্মরত কনস্টেবল মামুনুর রশিদ ও মনু মেকারকে গ্রেপ্তার করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ