1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:২৫ অপরাহ্ন

সন্ত্রাস প্রতিরোধে প্রত্যেক এলাকায় কমিটি গড়ার পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ, ২০১৩
  • ১৮৬ Time View

যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসরদের রুখতে প্রত্যেক এলাকায়, জেলা, থানা ও ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষ, আলেম ওলামা, ধর্মপ্রাণ মানুষকে নিয়ে সন্ত্রাস প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আজ যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য একের পর এক হত্যা চালানো হচ্ছে। সাধারণ মানুষ, পুলিশ, প্রকৌশলীকেও হত্যা করা হচ্ছে। বিদ্যুৎকেন্দ্র পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। আমরা আলো দিয়েছিলাম, আর বিএনপি-জামায়াত বিদ্যুৎ কেন্দ্র পুড়িয়ে দিয়ে অন্ধকার দিচ্ছে। বিরোধীদলীয় নেতাকে পুলিশসহ সাধারণ মানুষ হত্যার দায় নিতে হবে। আজ যে রক্তাক্ত ঘটনা তার দায় বিরোধীদলীয় নেতাকে নিতে হবে। তিনি যেটা চাচ্ছেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করা, তা তিনি করতে পারবেন না। তিনি বলেন, আমি যখন যে কাজে হাত দিয়েছি তাতে কখনও ব্যর্থ হইনি। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছি এটা শেষ করার ক্ষেত্রেও ব্যর্থ হবো না। আল্লাহর ওপর আমার ভরসা রয়েছে। দেশবাসীর প্রতি আহ্বান, ওরা সংখ্যায় কম বলেই হত্যা, লুটপাট করছে। গতকাল সংসদে প্রেসিডেন্টের ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর সমাপনী আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি একথা বলেন। বিরোধীদলীয় নেতার সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি সিঙ্গাপুর থেকে এমন কি ওষুধ খেয়ে এসেছেন যে দেশে ফিরেই যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে গলার জোর বেড়ে গেল। ওষুধ হিসেবে হয়তো উনি টাকা পেয়েছেন। কারণ টাকা পেলেই ওনার গলার জোর বেড়ে যায়। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত রাখতে চাইলে সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। মাত্র কয়েক পার্সেন্ট মানুষ দেশের মানুষকে জিম্মি করবে তা হতে দেয়া হবে না। হরতাল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই হরতাল কিসের জন্য? মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য হরতাল হলে তার যৌক্তিকতা ছিল। কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর জন্য হরতাল দেয়া হচ্ছে। সারা দেশে হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা করা হচ্ছে একাত্তর সালের মতো একই ভাবে। বিরোধীদলীয় নেতা মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী দাবি করেন। তাহলে তিনি কিভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাধা দিচ্ছেন, শাহবাগের তরুণ প্রজন্মকে গালমন্দ করছেন, রাজাকারদের বাঁচাতে মানুষ হত্যা করছেন? প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানায়, তাদের হাতে পতাকা তুলে দেয়। তিনি বলেন, দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়। বিরোধীদলীয় নেতা ও জামায়াতসহ মুষ্টিমেয় ৫ শতাংশ মানুষ হয়তো বিচার চায় না। আমাদের একটাই লক্ষ্য দেশ উন্নত হবে। প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে উন্নয়নের কথাই তুলে ধরেছেন। ভারতের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ না করায় বিরোধীদলীয় নেতার সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উনি ভারতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করলেন, লাঞ্চ খেলেন অথচ সেই দেশের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কেন সাক্ষাৎ করলেন না তা বোধগম্য নয়।
যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসরদের রুখতে প্রত্যেক এলাকায়, জেলা, থানা ও ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষ, আলেম ওলামা, ধর্মপ্রাণ মানুষকে নিয়ে সন্ত্রাস প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আজ যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য একের পর এক হত্যা চালানো হচ্ছে। সাধারণ মানুষ, পুলিশ, প্রকৌশলীকেও হত্যা করা হচ্ছে। বিদ্যুৎকেন্দ্র পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। আমরা আলো দিয়েছিলাম, আর বিএনপি-জামায়াত বিদ্যুৎ কেন্দ্র পুড়িয়ে দিয়ে অন্ধকার দিচ্ছে। বিরোধীদলীয় নেতাকে পুলিশসহ সাধারণ মানুষ হত্যার দায় নিতে হবে। আজ যে রক্তাক্ত ঘটনা তার দায় বিরোধীদলীয় নেতাকে নিতে হবে। তিনি যেটা চাচ্ছেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করা, তা তিনি করতে পারবেন না। তিনি বলেন, আমি যখন যে কাজে হাত দিয়েছি তাতে কখনও ব্যর্থ হইনি। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছি এটা শেষ করার ক্ষেত্রেও ব্যর্থ হবো না। আল্লাহর ওপর আমার ভরসা রয়েছে। দেশবাসীর প্রতি আহ্বান, ওরা সংখ্যায় কম বলেই হত্যা, লুটপাট করছে। গতকাল সংসদে প্রেসিডেন্টের ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর সমাপনী আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি একথা বলেন। বিরোধীদলীয় নেতার সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি সিঙ্গাপুর থেকে এমন কি ওষুধ খেয়ে এসেছেন যে দেশে ফিরেই যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে গলার জোর বেড়ে গেল। ওষুধ হিসেবে হয়তো উনি টাকা পেয়েছেন। কারণ টাকা পেলেই ওনার গলার জোর বেড়ে যায়। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত রাখতে চাইলে সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। মাত্র কয়েক পার্সেন্ট মানুষ দেশের মানুষকে জিম্মি করবে তা হতে দেয়া হবে না। হরতাল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই হরতাল কিসের জন্য? মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য হরতাল হলে তার যৌক্তিকতা ছিল। কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর জন্য হরতাল দেয়া হচ্ছে। সারা দেশে হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা করা হচ্ছে একাত্তর সালের মতো একই ভাবে। বিরোধীদলীয় নেতা মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী দাবি করেন। তাহলে তিনি কিভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাধা দিচ্ছেন, শাহবাগের তরুণ প্রজন্মকে গালমন্দ করছেন, রাজাকারদের বাঁচাতে মানুষ হত্যা করছেন? প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানায়, তাদের হাতে পতাকা তুলে দেয়। তিনি বলেন, দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়। বিরোধীদলীয় নেতা ও জামায়াতসহ মুষ্টিমেয় ৫ শতাংশ মানুষ হয়তো বিচার চায় না। আমাদের একটাই লক্ষ্য দেশ উন্নত হবে। প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে উন্নয়নের কথাই তুলে ধরেছেন। ভারতের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ না করায় বিরোধীদলীয় নেতার সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উনি ভারতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করলেন, লাঞ্চ খেলেন অথচ সেই দেশের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কেন সাক্ষাৎ করলেন না তা বোধগম্য নয়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ