1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:২৪ পূর্বাহ্ন

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন ঘিরে প্রাণচাঞ্চল্য

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
  • ৫ Time View

দীর্ঘ দেড় যুগের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দলের দ্বিতীয় শীর্ষ নেতার এ ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন কেন্দ্র করে বিএনপির সর্বত্রই এখন বইছে আনন্দের জোয়ার। দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হতে চলায় তৃণমূল থেকে কেন্দ্র—সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্যে নতুন করে প্রাণচাঞ্চল্য ও উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে; দেখা দিয়েছে সাজ সাজ রব। সব মিলিয়ে নির্বাচন ও তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন ঘিরে বিএনপিতে বেড়েছে প্রাণচাঞ্চল্য, দল হয়েছে আরও চাঙ্গা।

এদিকে দলের শীর্ষ এই নেতার প্রত্যাবর্তন নির্বিঘ্ন করতে ব্যাপক নিরাপত্তা প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থার আশ্বাস দিলেও দলীয় স্বেচ্ছাসেবক ও নিরাপত্তা বাহিনীর সমন্বয়ে অতিরিক্ত প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপিও। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে সদস্য সচিব করে একটি সংবর্ধনা প্রদান কমিটি গঠন করা হয়েছে। অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাও পৃথকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং বিভিন্ন স্থানে আনন্দ মিছিল করেছেন। রংবেরঙের টি-শার্ট ও ক্যাপ এবং ব্যানার-ফেস্টুনও তৈরি করা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ঢাকার পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় তারেক রহমানকে দেওয়া হবে ঐতিহাসিক সংবর্ধনা। এ নিয়ে মহাব্যস্ত বিএনপির নীতিনির্ধারক ও দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাকর্মীরা। তারেক রহমানকে বরণ করে নিতে অপেক্ষায় লাখ লাখ নেতাকর্মী। এরই মধ্যে প্রস্তুত হয়েছে তারেক রহমানের বাসা ও কার্যালয়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানাতে বিএনপি নেতাকর্মীরা এরই মধ্যে ঢাকামুখী। দেশ-বিদেশের অনেক নেতাকর্মী আসছেন ঢাকায়। বিএনপি আগেই বলেছে, ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যেই ঢাকায় আসবেন দলের নেতাকর্মীরা।

৩০০ ফিটে বিশাল গণসংবর্ধনার প্রস্তুতি: তারেক রহমানকে বরণ করে নিতে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট এলাকায় বিশাল গণসংবর্ধনার আয়োজন করছে বিএনপি। দলের নীতিনির্ধারকরা জানিয়েছেন, এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানকে ইতিহাসের স্মরণীয় এক মুহূর্তে পরিণত করতে দিনরাত কাজ চলছে। ঢাকা বিমানবন্দর থেকে ৩০০ ফিট পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে লাখ লাখ নেতাকর্মী অবস্থান নিয়ে তাদের প্রিয় নেতাকে স্বাগত জানাবেন। এরই মধ্যে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের পক্ষ থেকে এ সংবর্ধনার অনুমতিও মিলেছে।

নেতাকর্মীদের ঢাকামুখী স্রোত: তারেক রহমান ২৫ ডিসেম্বর দেশে প্রত্যাবর্তন করলেও এর আগেই ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা এমনকি প্রবাস থেকেও বিএনপি নেতাকর্মীরা ঢাকায় পৌঁছাতে শুরু করবেন। তারেক রহমানকে এক নজর দেখতে সারা দেশ থেকে আসা মানুষের ঢলে ঢাকা এক জনসমুদ্রে পরিণত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বিদেশে থাকেন এমন অনেক নেতাকর্মী ঢাকার পথে রয়েছেন। কেউ কেউ চলেও এসেছেন বলে জানা গেছে। ওমান প্রবাসী বিএনপি নেতা প্রকৌশলী আমিনুর ইসলাম জানান, তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের খবর শোনার পর তিনি আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাংলাদেশে আগমন এবং ঐতিহাসিক গণসংবর্ধনার সাক্ষী হতে গতকাল রাতে তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। পঞ্চগড় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ফরহাদ হোসেন আজাদ বলেন, তারেক রহমান আগামী দিনের বাংলাদেশ ও বিএনপির কান্ডারি। তার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের সময়কে স্মরণীয় করতে ঢাকায় লাখ লাখ লোকের আগমন ঘটবে। এ ব্যাপারে বিএনপি ও অন্যান্য সংগঠন ব্যাপক প্রস্তুতি এরই মধ্যে সম্পন্ন করেছে।

চাঙ্গা হচ্ছে নির্বাচনমুখী বিএনপি: বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা জানান, তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন শুধু একটি আগমন নয়; বরং এটি বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণায় নতুন গতির সঞ্চার করেছে। ‘মা, মাটি ও মানুষের নেতা’র শারীরিক উপস্থিতি দলটিকে তৃণমূল পর্যায়ে আরও শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করবে। সব মিলিয়ে তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে বিএনপির রাজনীতিতে এক নতুন বসন্তের সূচনা হয়েছে, যার প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ গতকাল কালবেলাকে বলেন, ‘আগামী দিনে একটি সুখী-সমৃদ্ধ, বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তারেক রহমানের মতো দক্ষ নেতৃত্ব অপরিহার্য। বহু বছর পর নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর তিনি তার মাতৃভূমি প্রিয় বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করবেন। এর চেয়ে খুশি এবং আনন্দের খবর কী হতে পারে। ইনশাআল্লাহ, তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে এবং তাকে সংবর্ধনা দিতে সেদিন ঢাকার রাজপথে লাখ লাখ মানুষের ঢল নামবে। দেশের সব পথ গিয়ে মিলবে বিমানবন্দর-তিনশ ফিট-এভারকেয়ার হয়ে রাজধানীর গুলশানে।’

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানানো কমিটির সদস্য সচিব রুহুল কবির রিজভী কালবেলাকে বলেন, ‘কয়েক বছরের জুলুম-নিপীড়ন সহ্য করা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরবেন। তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়েই দীর্ঘ দেড় দশকের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটবে। স্বাভাবিকভাবেই তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে নেতাকর্মীরা এখন আরও বেশি উচ্ছ্বসিত এবং উদ্দীপ্ত।’

নিরাপত্তা ও প্রস্তুতি: তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন নির্বিঘ্ন করতে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, তারেক রহমানের নিরাপদ আগমন নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে থাকবে। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষ থেকেও নিজস্ব নিরাপত্তা স্কোয়াড গঠন করা হয়েছে। বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে প্রত্যাবর্তন ঘিরে নিরাপত্তার বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থার পাশাপাশি তাই দলীয়ভাবেও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ২৫ ডিসেম্বর তারেক রহমান ঢাকায় পা রাখার পর চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) তার নিরাপত্তার আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব নেবে। এজন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় নিয়োজিত সিএসএফ পুনর্গঠন করার পাশাপাশি সদস্য সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এরই মধ্যে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এ কে এম শামছুল ইসলামকে প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

ভোটার হচ্ছেন ২৭ ডিসেম্বর: গতকাল বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় সংশোধন নিয়ে সিইসির সঙ্গে কথা বলে বিএনপির প্রতিনিধি দল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানান, দেশে ফেরার দুদিন পর ভোটার তালিকায় নিজের নাম ওঠানোর পদক্ষেপ নেবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, যিনি আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থী হতে যাচ্ছেন। অর্থাৎ ১৭ বছর পর ২৫ ডিসেম্বর লন্ডন থেকে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান। এরপর ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হওয়া-সংক্রান্ত সব কাজ করবেন। তবে তারেক রহমান কোথায় ভোটার হতে চাইছেন, তা বিএনপির পক্ষ থেকে এখনো জানানো হয়নি।

এক-এগারো পরবর্তী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৮ সালে বাংলাদেশে প্রথম ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরি হয়। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান কারামুক্ত হয়ে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে বাংলাদেশ ছেড়েছিলেন। বিদেশে থাকায় তখন ভোটার তালিকায় তিনি অন্তর্ভুক্ত হননি। এরপর আওয়ামী লীগের শাসনকালে তিনি দেশে আসেননি, ভোটারও হননি।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পথে এগোচ্ছে। ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করা হয়েছে, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি হবে ভোটগ্রহণ। এরই মধ্যে ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। তবে ভোটার তালিকা আইনে বলা আছে—ইসি যে কোনো সময় ভোটার হওয়ার যোগ্য যে কোনো ব্যক্তির নাম ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। লন্ডনে যাওয়ার পর তারেক রহমানের পাসপোর্টের মেয়াদও ফুরিয়ে যায়। আওয়ামী লীগ সরকার আমলে তিনি পাসপোর্ট নবায়নের সুযোগ পাননি। তাই তিনি সরকারের কাছ থেকে ট্রাভেল পাস নিয়ে দেশে ফিরতে যাচ্ছেন। গত শুক্রবার তিনি ট্রাভেল পাস হাতে পেয়েছেন।

১০টি ট্রেন পাচ্ছে বিএনপি: বিএনপি নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ঢাকায় যাতায়াতের উদ্দেশে বিশেষ ট্রেন ও অতিরিক্ত কোচ বরাদ্দ করতে যাচ্ছে রেলওয়ে। অন্যদিকে সেদিনের বিশেষ ট্রেন চলাচলের সুবিধার্থে নিয়মিত চলাচলকারী তিনটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল করেছে রেলওয়ে। গতকাল রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিএনপির কর্মী ও সমর্থকদের যাতায়াতের জন্য ১০টি রুটে স্পেশাল (বিশেষ) ট্রেন পরিচালনা করা হবে এবং নিয়মিত চলাচলকারী একাধিক ট্রেনে অতিরিক্ত কোচ সংযোজন করা হবে। এ কারণে স্বল্প দূরত্বের রাজবাড়ী কমিউটার (রাজবাড়ী-পোড়াদহ), ঢালারচর এক্সপ্রেস (পাবনা-রাজশাহী) এবং রোহনপুর কমিউটার (রোহনপুর-রাজশাহী) ট্রেনের আগামী ২৫ ডিসেম্বরের যাত্রা স্থগিত রাখা হবে। ট্রেনগুলো এক দিনের জন্য যাত্রা স্থগিত করায় ওই রুটের যাত্রীদের সাময়িক অসুবিধার কারণে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে।

বিএনপির চাহিদার ভিত্তিতে কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজার, জামালপুর-ময়মনসিংহ-ঢাকা-জামালপুর, টাঙ্গাইল-ঢাকা-টাঙ্গাইল, ভৈরববাজার-নরসিংদী-ঢাকা-নরসিংদী-ভৈরববাজার, জয়দেবপুর-ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-জয়দেবপুর (গাজীপুর), পঞ্চগড়-ঢাকা-পঞ্চগড়, খুলনা-ঢাকা-খুলনা, চাটমোহর-ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-চাটমোহর, রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী এবং যশোর-ঢাকা-যশোর রুটে বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করা হবে। এ ছাড়া নিয়মিত চলাচলকারী একাধিক ট্রেনে চাহিদার ভিত্তিতে অতিরিক্ত কোচ সংযোজন করা হবে।

এ বাবদ রেলওয়ে প্রায় ৩৬ লাখ টাকা রাজস্ব পাবে। বিশেষ ট্রেন এবং অতিরিক্ত কোচে দলীয় নেতাকর্মীদের যাতায়াতের ক্ষেত্রে শর্ত হিসেবে নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা-২০২৫ প্রতিপালন করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল: তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে গতকাল রাজধানীতে বিশাল আনন্দ মিছিল ও মহড়া দিয়েছে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ। মিছিলটি জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে শুরু হয়ে পুরানা পল্টন ও দৈনিক বাংলা হয়ে নয়াপল্টনের দলীয় কার্যালয়ের সামনে শেষ হয়। এ সময় নেতাকর্মীরা তারেক রহমানের ছবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার হাতে নিয়ে স্লোগানে স্লোগানে রাজপথ মুখর করে তোলেন। মিছিলে অংশ নেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এ এ জহির উদ্দিন তুহিন, সাধারণ সম্পাদক সাদ মোর্শেদ পাপ্পা শিকদার, সহসভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন রাসেল ও মনির হোসেন মৃধা, সাংগঠনিক সম্পাদক ওমর ফারুক, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন রিন্টু, যুগ্ম সম্পাদক কাজী মহিউদ্দিন মহী, হাসান আলীসহ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের অন্তর্গত বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের সব স্তরের নেতাকর্মী।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ