1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আমার নিরাপত্তা নিয়ে পরিবার গভীর উদ্বিগ্ন : প্রেসসচিব দেশের সব নির্বাচন অফিসে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ যেকোনো মূল্যে দেশে নির্বাচন হতে হবে : তারেক রহমান সিইসির জন্য বাড়তি নিরাপত্তা চাইল ইসি জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাতের ষড়যন্ত্র ‍রুখতে ঐক্যের ডাক রাজনৈতিক দলগুলোর এমপি প্রার্থীদের নিরাপত্তায় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : ডিএমপি কমিশনার হাদির হামলাকারীদের ধরিয়ে দিলে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় ৪ স্তরের নিরাপত্তা, প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা হাদির ওপর বর্বরোচিত হামলা গণতন্ত্রের ওপর আঘাত : মির্জা আব্বাস ষড়যন্ত্রকারীরা নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করেছে, প্রশিক্ষিত শ্যুটার নিয়ে মাঠে নেমেছে: প্রধান উপদেষ্টা

‘অধিগ্রহণ হচ্ছে না হলমার্কের সম্পত্তি’

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১২
  • ৭৫ Time View

সোনালী ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারির জেরে হলমার্ক গ্রুপের সম্পত্তি অধিগ্রহণের পরিকল্পনা নেই সরকারের- জাতীয় সংসদকে এমনটা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

রবিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য সালমা ইসলামের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, হলমার্ক কেলেঙ্কারির মতো প্রতারণামূলক ঘটনা ব্যাংকিং খাতে যেন ভবিষ্যতে না হয় সে জন্য ব্যাংক পর্যায়ে ইনল্যান্ড বিল ক্রয় করার ক্ষমতা খর্ব করা হয়েছে। বর্তমানে এ ক্ষমতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়গুলোর ওপর ন্যস্ত বলে সংসদকে জানান অর্থমন্ত্রী।

তিনি বলেন, সোনালী ব্যাংকের এডি শাখাগুলোর কার্যক্রম তদারকির জন্য এডি ব্রাঞ্চেস ইন্সপেকশন অ্যান্ড মনিটরিং ডিভিশন নামে একটি আলাদা বিভাগ খোলা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে সোনালী ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকে আর্থিক অনিয়ম উদঘাটিত হয়েছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, হলমার্ক গ্রুপের সম্পত্তি সরেজমিন পরিদর্শন করে দলিলপত্রাদি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া ও মূল্যায়নের জন্য সোনালী ব্যাংক পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি করেছে। এছাড়া সম্পত্তি মূল্যায়নের জন্য ব্যাংক জরিপ প্রতিষ্ঠানকে কাজে লাগিয়েছে। তবে আপাতত এই গ্রুপের স্থাবর-অস্থাবর কোনো সম্পত্তি অধিগ্রহণের পরিকল্পনা নেই সরকারের।

মন্ত্রী জানান, হলমার্কসহ ছয়টি গ্রুপের নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান নিজেদের মধ্যে স্থানীয় এলসি স্থাপন, অভ্যন্তরীণ বিল ক্রয়, ভুয়া রপ্তানি বিল ক্রয়, অ্যাকোমোডেশন বিল সৃষ্টি এবং প্যাকিং ক্রেডিট সুবিধার মাধ্যমে ব্যাংক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে জালিয়াতির মাধ্যমে ৩ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।

একই ধরনের জালিয়াতির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের গুলশান শাখায় ১০৬ কোটি ৮১ লাখ এবং আগারগাঁও শাখায় ১৪১ কোটি টাকা জালিয়াতি হয়েছে। এছাড়া রূপালী ব্যাংকের স্থানীয় অফিস থেকে মেসার্স মাদার টেঙাইল মিলস লিমিটেডের ২১৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনা উদঘাটিত হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।

এসব ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মামলাগুলো দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) পাঠানো হয়েছে বলে জানান আবুল মাল আবদুল মুহিত।

তিনি আরও জানান, জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করাসহ জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রেখেছে দুদক।

ব্যাংকিং খাতে আরও জালিয়াতি সংঘটিত হওয়ার আগেই পূর্বাভাস নির্ণয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সুপারভিশন পদ্ধতিকে উন্নত ও যুগোপযোগী করা হচ্ছে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ