1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৪৮ অপরাহ্ন

গাজায় বিদ্যুৎ-পানি বন্ধের পরিকল্পনা করছে ইসরায়েল

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫
  • ২২ Time View

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ইসরায়েল পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের পরিকল্পনা করছে। ইসরায়েলের একজন মুখপাত্র ইঙ্গিত দিয়েছেন, হামাসের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে। খবর আনাদোলু এজেন্সির।

গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে গাজায়।
এই সময়ের মধ্যে বড় ধরনের সংঘাত না ঘটলেও যেকোনো মুহূর্তে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে। এর মধ্যেই গাজায় পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করার আশঙ্কার কথা জানান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মুখপাত্র ওমর দোস্ত্রি।

গত মঙ্গলবার দোস্ত্রি বলেন, ‘হামাস যত বেশি সময় ধরে আপস করতে অস্বীকৃতি জানাবে, ইসরায়েল তত বেশি সুবিধা পাবে।

হামাসকে চাপে ফেলতে আমাদের কাছে একাধিক কৌশল রয়েছে।
আমরা যুদ্ধের জন্য সামরিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করছি। গাজার পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের বিষয়টিও বিবেচনায় রয়েছে।’

ওমর দোস্ত্রি আরো বলেন, ‘ইসরায়েল এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় বজায় রাখছে। আমরা চাই, যত বেশি সম্ভব জীবিত বন্দিদের ফিরিয়ে আনার সুযোগ তৈরি হোক।
এ জন্য কৌশলগত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

তবে নেতানিয়াহু গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দিবিনিময়ের দ্বিতীয় ধাপে যেতে অস্বীকার করেছেন। তিনি চান, চুক্তির প্রথম ধাপকেই দীর্ঘায়িত করা হোক। এরই অংশ হিসেবে গত রবিবার ইসরায়েল গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশ বন্ধ করে দেয়।

অন্যদিকে হামাস ইসরায়েলের শর্ত মেনে নিতে রাজি নয়।
তাদের দাবি, যুদ্ধবিরতির শর্তাবলি মেনে চলতে হবে এবং অবিলম্বে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরু করতে হবে। এই পর্বে গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

ইসরায়েলের সরকারি সম্প্রচার মাধ্যম কান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, ইসরায়েল এক সপ্তাহের মধ্যে গাজার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা, পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড এবং উত্তর গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের দক্ষিণে সরিয়ে দেওয়ার মতো নীতিও থাকতে পারে।

এদিকে গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং সেখানকার অধিবাসীদের অন্যত্র সরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে প্রস্তাব দিয়েছেন তার বিপরীতে পাঁচ হাজার তিন কোটি ডলারের গাজা পুনর্গঠন পরিকল্পনা অনুমোদন করেছেন আরব নেতারা। মিসরের রাজধানী কায়রোতে এক জরুরি সভায় তারা এ পরিকল্পনা অনুমোদন করেন।

গত মঙ্গলবার দোস্ত্রি বলেন, ‘হামাস যত বেশি সময় ধরে আপস করতে অস্বীকৃতি জানাবে, ইসরায়েল তত বেশি সুবিধা পাবে।’

হামাসকে চাপে ফেলতে আমাদের কাছে একাধিক কৌশল রয়েছে। আমরা যুদ্ধের জন্য সামরিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করছি। গাজার পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের বিষয়টিও বিবেচনায় রয়েছে।

ওমর দোস্ত্রি আরো বলেন, ‘ইসরায়েল এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় বজায় রাখছে। আমরা চাই, যত বেশি সম্ভব জীবিত বন্দিদের ফিরিয়ে আনার সুযোগ তৈরি হোক। এ জন্য কৌশলগত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

তবে নেতানিয়াহু গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময়ের দ্বিতীয় ধাপে যেতে অস্বীকার করেছেন। তিনি চান, চুক্তির প্রথম ধাপকেই দীর্ঘায়িত করা হোক। এরই অংশ হিসেবে গত রবিবার ইসরায়েল গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশ বন্ধ করে দেয়।

অন্যদিকে হামাস ইসরায়েলের শর্ত মেনে নিতে রাজি নয়। তাদের দাবি, যুদ্ধবিরতির শর্তাবলি মেনে চলতে হবে এবং অবিলম্বে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরু করতে হবে। এই পর্বে গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

ইসরায়েলের সরকারি সম্প্রচার মাধ্যম কান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, ইসরায়েল এক সপ্তাহের মধ্যে গাজার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা, পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড এবং উত্তর গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের দক্ষিণে সরিয়ে দেওয়ার মতো নীতিও থাকতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ