খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক না দেওয়া কিংবা স্পট ফিক্সিং সন্দেহের মতো নানা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে এবারের বিপিএলে। পারিশ্রমিক ইস্যুতে বার বার শিরোনাম হয়েছে দুর্বার রাজশাহী। একইসঙ্গে এবারের বিপিএলে যুক্ত হয়েছে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ। সব মিলিয়ে ম্যাচ গড়াপেটার অভিযোগ আছে দশ ক্রিকেটারের নামে।
তিনি বলেন, ‘এটা কোনো কথা হতে পারে না। আমরা চাচ্ছি যে এটার বিচার হোক ও তারা শাস্তি পাক।
‘যা হয়েছে এমনটা হওয়া উচিৎ হয়নি। কাউকে দল দেওয়ার সময় দেখা উচিৎ ছিল তার সামর্থ্য আছে কি না। এটা নিয়ে আসলে কথা বলারও ইচ্ছা নেই, খুবই লজ্জাজনক ঘটনা। এর প্রভাব কিন্তু ইতোমধ্যে পড়তে শুরু করেছে। বরিশালের কাছে কোনো বিদেশি খেলোয়াড় অন্তত অগ্রিম টাকা চায়নি। এবার চেয়েছে। বুঝতেই পারছেন বাংলাদেশের ভাবমূর্তি কতটা ক্ষুণ্ন হয়েছে।’
এতো অনিয়ম দেখে চলে যাওয়ার হুমকি দিলেও পরবর্তী বিপিএলে খেলার সুপ্ত আকাঙ্খা আছে বরিশালের চেয়ারম্যানের। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সঙ্গে ইতোমধ্যেই বৈঠক করেছেন তারা। বিসিবির পক্ষ থেকে আশা পেয়েছেন দারুণ কিছুর।
মিজানুর আরো বলেন, ‘এটা নির্ভর করছে কিছু বিষয়ের ওপর। তবে এই আসরে আমরা যথার্থ সম্মান পেয়েছি, বিপিএলের গভর্নিং কাউন্সিল আমাদের সঙ্গে কথা বলেছে, সময় দিয়েছে। আমরা কিছু আশ্বাসও পেয়েছি। মানুষ কাজ করতে গেলে পাঁচটির মধ্যে একটা ভুল হতেই পারে।’