1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রাজনৈতিক সাফল্যের কারণেই খালেদা জিয়া প্রতিহিংসার শিকার হয়েছিলেন: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা বিশাল শূন্যতা সৃষ্টি হলো: মির্জা ফখরুল শেষ মুহূর্তে তারেক রহমান ছিলেন বেগম জিয়ার পাশে খালেদা জিয়া ছিলেন আমাদের প্রতিরোধের প্রতীক : শফিকুল আলম বেগম জিয়ার মৃত্যুতে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক এবং ১ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা খালেদা জিয়াকে আল্লাহ জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করুন: জামায়াত আমিরের দোয়া বেনজির ভুট্টোর পর মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম জিয়া বাবরের আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন স্ত্রী শ্রাবনী সাদামাটা গৃহবধূ থেকে গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া ভোর ৬টায় মৃত্যু বরণ করেন: ডা. জাহিদ

জহির রায়হানের ৮৮তম জন্মদিন আজ

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০২২
  • ৩৮ Time View

চলচ্চিত্রকার, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক তিন পরিচয়েই সফল এক নাম আবু আবদার মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ। জহির রায়হান নামেই তিনি বেশি পরিচিত ছিলেন।

আজ, ১৯ আগস্ট তার ৮৮তম জন্মদিন। ১৯৩৫ সালের এই দিনে ফেনী জেলার মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। কিন্তু তার মৃত্যুর দিনটি অজ্ঞাতই রয়ে গেছে আজও। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি মিরপুরে তার ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে গিয়ে আর ফিরে আসেননি। ধারণা করা হয় মিরপুরে বিহারী এলাকায় ছদ্মবেশী পাকিস্তানি সৈন্যদের গুলির আঘাতে তিনি মারা যান।

বাংলা চলচ্চিত্রে মেধাবী যেসব মানুষ নিজের পদচিহ্ন রেখে গেছেন তাদের একজন জহির রায়হান। তার চলচ্চিত্রগুলো এখনও বিশাল একটা জায়গা জুড়ে আছে বাঙালির মনে। আর তার লেখা হয়ে আছে অমর। তার একটি কালজয়ী উপন্যাস ‘হাজার বছর ধরে’ । পরে এই উপন্যাসটির চলচ্চিত্রায়ণ করেন তারই সহধর্মিণী অভিনেত্রী কোহিনূর আকতার সুচন্দা।

জহির রায়হান নামটি আসলে রাজনীতির সূত্রে পাওয়া। ১৯৫৩ বা ৫৪ সালের দিকে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হন। এ সময়ে মনি সিংহের দেওয়া রাজনৈতিক নাম ‘রায়হান’ গ্রহণ করে তিনি হয়ে যান জহির রায়হান ।

তার বাবার নাম মোহাম্মদ এমদাদউল্লাহ এবং মায়ের নাম সৈয়দা সুফিয়া খাতুন। বাবা ছিলেন একজন আইন ব্যবসায়ী।

১৯৫৬ সালে শুরু হয় জহিরের চলচ্চিত্র নির্মাণকাজ। ১৯৬১ সালে মুক্তি পায় তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র। এরপর একে একে নির্মাণ করেন কাজল, কাঁচের দেয়াল, বেহুলা, জীবন থেকে নেয়া, আনোয়ারা, সঙ্গম ও বাহানা।

তার সাংবাদিকতা শুরু হয় ১৯৫০ সালে ‘যুগের আলো’ পত্রিকার মাধ্যমে। ১৯৫৬ সালে তিনি সম্পাদক হিসেবে ‘প্রবাহ’ নামে একটি পত্রিকায় যোগ দেন।

১৯৭২ সালে বাংলা উপন্যাসে অবদানের জন্য তাঁকে বাংলা একাডেমি পুরস্কার (মরণোত্তর) দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৮ সালে বাংলায় স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন এই কথাসাহিত্যিক।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ