1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
হাদিকে গুলির ঘটনা নির্বাচনে বিঘ্ন সৃষ্টির ষড়যন্ত্রের অংশ ৩৩৬ জনের গেজেট বাতিলে সুপারিশ জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা জামায়াত কখনো ফ্যাসিবাদের সঙ্গে আপস করেনি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে: ড. সালেহউদ্দিন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবদান আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত : নৌপরিবহন উপদেষ্টা হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল ২০২৪-কে ১৯৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করি : মাহফুজ আলম ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যকে জাতীয় শক্তিতে পরিণত করতে হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ

রপ্তানি কর কমানোর প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৮ জুন, ২০১২
  • ৮০ Time View

তৈরি পোশাকসহ সব ধরনের রপ্তানি পণ্যে উৎসে কর কাটার হার বাড়ানোর যে প্রস্তাব অর্থমন্ত্রী করেছেন তা কমাতেও অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার সংসদে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আলোচনায় তিনি এই অনুরোধ করেন। এর পাশাপাশি ব্যক্তি শ্রেণীর করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো এবং মোবাইল ফোনের বিলের ক্ষেত্রে উৎসে কর প্রত্যাহারের প্রস্তাব করেন তিনি।

গত ৭ জুন অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব করেন। বৃহস্পতিবার ওই বাজেট পাস হওয়ার কথা রয়েছে।

অর্থমন্ত্রী রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রে ১ দশমিক ২ শতাংশ হারে উৎসে কর কাটার প্রস্তাব করেন। প্রধানমন্ত্রী তা কমিয়ে শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ করতে বলেছেন।

কর বাড়ানোর ক্ষেত্রে অর্থমন্ত্রী যুক্তি দেখান- “রপ্তাণি বাণিজ্য থেকে কিন্তু কর আদায় করাও দেশের স্বার্থে দরকার।”

বর্তমানে তৈরি পোশাক খাত থেকে শূন্য দশমিক ৭০ শতাংশ এবং অন্যান্য পণ্য রপ্তানি থেকে শূন্য দশমিক ৬০ শতাংশ হারে উৎসে কর কাটা হচ্ছে।

রপ্তানি কর বাড়ানোর প্রস্তাবের পর থেকে তা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে আসছেন ব্যবসায়ীরা। এফবিসিসিআইসহ বিভিন্ন সংগঠন তা কমানোর আহ্বান জানিয়ে আসছে।

ব্যক্তি শ্রেণীর করমুক্ত আয়সীমা ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করার প্রস্তাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী ব্যক্তি শ্রেণীর করমুক্ত আয়সীমা ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা বহাল রাখেন।

সাধারণের ক্ষেত্রে করমুক্ত আয়সীমা না বাড়ালেও ৬৫ বছরের বেশি বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে এই সীমা ২ লাখ টাকা এবং প্রতিবন্ধীদের করমুক্ত আয়ের সীমা ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী।

তবে ন্যূনতম করের পরিমাণ দুই হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তিন হাজার টাকা করার প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী।

বাজেট নিয়ে আলোচনায় মোবাইল ফোনের বিলের ওপর দুই শতাংশ হারে উৎসে কর কাটার প্রস্তাব প্রত্যাহারের জন্যও অর্থমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী।

গত ৭ জুন বাজেট প্রস্তাবে পোস্ট-পেইড মোবাইল ফোন গ্রাহকের ক্ষেত্রে মোট বিলের ওপর এবং প্রি-পেইড গ্রাহকের ক্ষেত্রে কার্ড বিক্রি বা রিচার্জের সময় দুই শতাংশ হারে কর কাটার প্রস্তাব করেন মুহিত।

অর্থমন্ত্রীর প্রস্তাবের পর সংসদসহ বিভিন্ন আলোচনায় এই কর প্রত্যাহারের দাবি ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে অর্থমন্ত্রীও এই বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দেন।

বর্তমানে মোবাইল ফোন গ্রাহকরা বিলের জন্য ১৫ শতাংশ হারে মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাপ পরিশোধ করছেন।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) হিসাবে, বর্তমানে বাংলাদেশে ৯ কোটির বেশি মোবাইল ফোন গ্রাহক রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী ১৯ ইঞ্চি পর্যন্ত কম্পিউটার মনিটরের ক্ষেত্রে কর অব্যাহতির সুযোগ রাখার প্রস্তাবও করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ