1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:১৮ পূর্বাহ্ন

বাবরি মসজিদ রায় ঘোষণায় ছিলেন এই ৫ বিচারপতি

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৯
  • ২৪ Time View

অবশেষে শনিবার বিতর্কিত বাবরি মসজিদ মামলা বা অযোধ্যা মামলার রায় দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। দীর্ঘ কয়েক দশক পেরিয়ে এই রায় ঘোষণা করা হয়। এই রায়ের ফলে অযোধ্যার বিতর্কিত জমি যাবে রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছে। আর ৫ একর জমি পাবে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যর বেঞ্চ রায় ঘোষণা করেন।

এবার এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কারা ছিলেন এই বিতর্কিত ও ঐতিহাসিক মামলার রায়দানের পেছনে।

প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ

রঞ্জন গগৈ সুপ্রিম কোর্টের প্রথম বিচারপতি। তিনি আসামের নাগরিক। সুপ্রিম কোর্টের দায়িত্ব নেওয়ার আগে তিনি গুয়াহাটি হাইকোর্ট, পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা হাইকোর্টে প্র্যাকটিস করেছেন। এছাড়াও তিনি ২০১২ এপ্রিলে সুপ্রিম কোর্টেও কাজ করেছেন। তিনি তাঁর কর্মজীবনের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে রায় দিয়েছেন। আগামী ১৭ নভেম্বর অবসর গ্রহণ করবেন তিনি ।

বিচারপতি শরদ অরবিন্দ বোবদে

সুপ্রিম কোর্টের আগামী প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেবেন শরদ বোবদে। তিনিও এই ৫ সদস্যের মধ্যে ছিলেন। বিচারপতি বোবদে অ্যাডিশনাল বিচারপতি হিসেবে ২০০০ সালে বোম্বে হাইকোর্টে দায়িত্ব পালন করেছেন। রঞ্জন গগৈয়ের পরে আগামী ১৮ মাসের জন্য তিনি এই পদ সামলাবেন। এই সংবেদনশীল বিষয়ে রায় দেওয়ার জন্য তিনিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়

বিতর্কিত অযোধ্যা মামলাতে রায় দেওয়ার জন্য তিনিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় তাঁকে ২০১৬ সালের মে মাসে সুপ্রিম কোর্টে নিয়োগ দিয়েছিলেন বিচারপতি হিসেবে। তিনি এলাহাবাদ হাইকোর্ট ও বোম্বে হাইকোর্টেও কাজ করেছেন।

বিচারপতি অশোক ভূষণ

৫ সদস্যের বেঞ্চে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন তিনি। এর আগে তিনি এলাহাবাদ হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন। পরবর্তীকালে ২০০১ সালের এপ্রিল নাগাদ বিচারপতি পদে উন্নীত হন। তিনি ২০১৪ সালে কেরালা হাইকোর্টেও কাজ করেছিলেন। ২০১৬-১৩ মে তাঁকে সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত করা হয়।

বিচারপতি আবদুল নাজির

আইনজীবী হিসেবে তিনি ১৯৮৩ সাল থেকে প্র্যাকটিস শুরু করেন। ২০ বছর ধরে কেরালা হাইকোর্টে কাজ করেছিলেন। পরবর্তীকালে অ্যাডিশনাল বিচারপতি হন। পাঁচ সদস্যর বেঞ্চে তিনিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন। তিন তালাক মামলাতেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন। একজন মুসলিম হিসেবে এই মামলাতে তার ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

মন্তব্য

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ