1. editor@priyodesh.com : editor : Mohammad Moniruzzaman Khan
  2. monirktc@yahoo.com : স্টাফ রিপোর্টার :
  3. priyodesh@priyodesh.com : priyodesh :
মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ

একুশে পদক পাচ্ছেন আজম খান

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
  • ২৯ Time View

বাংলাদেশের সঙ্গীত জগতে আজম খান এক অনন্য নাম। তাঁর পুরো নাম মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান। ব্যান্ড সঙ্গীতের প্রসঙ্গ এলেই যে নামটি সবার আগে উচ্চারিত হয় তিনি আজম খান। তাঁকে বলা হয় ব্যান্ড মিউজিকের গুরু। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেও রয়েছে এই সুর্য সন্তানের রয়েছে অসামান্য অবদান। ২০১১ সালের ৫ জুন সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মারা যান আজম খান।

সঙ্গীত জগতে অসামান্য অবদানের জন্য এ বছর আজম খানকে একুশে পদক প্রদান করা হয়েছে মরহুম এই সঙ্গীতশিল্পীকে। আজম খানের জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে – বাংলাদেশ (রেল লাইনের ঐ বস্তিতে), ওরে সালেকা, ওরে মালেকা, আলাল ও দুলাল, অনামিকা, অভিমানী, আসি আসি বলে ইত্যাদি। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকায় সংঘটিত কয়েকটি গেরিলা অভিযানে তিনি অংশ নেন। প্রথম কনসার্ট প্রদর্শিত হয় বাংলাদেশ টেলিভিশনে ১৯৭২ সালে।

১৯৭১ সালের পর তার ব্যান্ড উচ্চারণ এবং আখন্দ (লাকী আখন্দ ও হ্যাপী আখন্দ) ভ্রাতৃদ্বয় দেশব্যাপী সঙ্গীতের জগতে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। বন্ধু নিলু আর মনসুরকে গিটারে, সাদেক ড্রামে আর নিজেকে প্রধান ভোকাল করে করলেন অনুষ্ঠান। ১৯৭২ সালে বিটিভিতে সেই অনুষ্ঠানের এতো সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে ও চার কালেমা সাক্ষী দেবে গান দু’টি সরাসরি প্রচার হলো। ব্যাপক প্রশংসা আর তুমুল জনপ্রিয়তা এনে দিলো এ দু’টো গান। দেশজুড়ে পরিচিতি পেয়ে গেলো তাদের দল।

১৯৭৪-১৯৭৫ সালের দিকে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনে বাংলাদেশ (রেললাইনের ঐ বস্তিতে) শিরোনামের গান গেয়ে হৈ-চৈ ফেলে দেন। তার পাড়ার বন্ধু ছিলেন ফিরোজ সাঁই। পরবর্তীকালে তার মাধ্যমে পরিচিত হন ফকির আলমগীর, ফেরদৌস ওয়াহিদ, পিলু মমতাজের সাথে। এক সাথে বেশ কয়েকটা জনপ্রিয় গান করেন তারা। এরই মধ্যে আরেক বন্ধু ইশতিয়াকের পরামর্শে সৃষ্টি করেন একটি এসিড-রক ঘরানার গান জীবনে কিছু পাবোনা এ হে হে! তিনি দাবি করেন এটি বাংলা গানের ইতিহাসে- প্রথম হার্ডরক।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© ২০২৫ প্রিয়দেশ